Listen Our Radio

শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০০৯

PHP দিয়ে আইপি বের করুন

পি.এইচ.পি দিয়ে সহজে I.P. এড্রেস বের করা যায়।নিচের এক লাইনের কোডটি ব্যবহার আপনার আইপি এবং আপনার ওয়েব সাইট এ যুক্ত করে আপনাদের ভিজিটরদের I.P.বের করতে পারবেন।

$ip=$_SERVER['REMOTE_ADDR'];

echo $ip;

?>

if u want more php code click here

উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম এ কোন কোডিং

ছাড়াই পাসওয়ার্ড সেট করতে পারি। এরজন্য প্রথমে

আমাদের “.zip” ফাইল তৈরি করে নিতে হবে। “.zip”

ফাইল তৈরি করার জন্য যে কোন খালি জায়গায় ডান বাটন

ক্লিক করে নিউ এ মাউস পইন্ট রাখব। কিছুক্ষন পর কিছু

মেনু আসবে। এখান থেকে “Compressed (zipped)

Folder” এ ক্লিক করব। এখন”.zip”ফাইল তৈরি হয়ে

গেছে। এবার এর নাম আপনার পছন্দ মত দিন।
এবার আমাদের পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে। এর জন্য ঐ

“.zip” এর ভেতর যে ফাইলে পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে

সে ফাইল রাখব(Copy করে Paste করব)। তারপর File

Menu থেকে Add Password সিলেক্ট করব। এখনে

আসা উইন্ডো থেকে Password ও Confirm

Password দিয়ে Ok বাটন ক্লিক করব।
Folder
তারপর যখন আমরা ঐ ফাইল অপেন করতে চাব, তখন

আবার আপনার ঐ পাসওয়ার্ড দিয়ে অপেন করতে হবে।
এভাবে রাখলে ঐ ফাইল এখন ভাইরাস থেকে মুক্ত।

ওয়েব সাইট তৈরি করুন সহজে

ইন্টারনেট মানে অজস্র সাইট এর সমারোহ। পৃথিবীতে কত ওয়েব সাইট আছে তা বলা কঠিন। প্রতি মিনিটে অসংখ সাইট তৈরি হচ্ছে । আমরা অনেকে চাই নিজের একটি ওয়েব সাইট থাকুক। কিন্তু অনেকেই প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাবে তা পারি না।আমাদের দেশে অনেক সংস্থা নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে ওয়েব সাইট দিয়ে থাকে।কিছু সংস্থা বিনামূল্যে ওয়েব সাইট হোস্টিং এর সুবিধা দিয়ে থাকে।ডোমেইন নিবন্ধনঃ ওয়েব সাইট তৈরির করার আগে আমাদের অবশ্যই ডোমেইন Register করতে হবে। ডোমেইন মানে ওয়েব সাইট এর নাম।বিনামূল্যে কয়েকটি সংস্থা ওয়েব হোস্টিং ও ডোমেইন নেম দিয়ে থাকে। তার মধ্যে http://we.bs অন্যতম। এতে নিবন্ধ করলে আপনাকে ৬০মেগাবাইট জায়গা দিবে। আমরা এই সাইট এ ওয়েব সাইট হোস্টিং করে শিখব। প্রথমে http://we.bs/sign_up.html যান। FREE এ চেক দিন। 2. Please, select if you want to register/transfer/host a domain or use a subdomain: লিখার নিচে Register / Transfer a domain name এ চেক দিন। একটি টেক্সট বক্স আসবে। এখানে আপনার ওয়েব সাইট এর নাম দিন। যেমনঃ মনে করি আপনি আপনার ওয়েব সাইট এর নাম pcmelabd দিবেন ।এ জন্য টেক্সট বক্সে pcmelabd লিখুন। তারপর SEARCH বাটনে ক্লিক করুন।register pcmelabd .we.bsএ চেক দিয়ে NEXT বাটন চাপুন। এর পর দেখবেন একটি Registration ফরম এসেছে। সব গুলি টেক্সট বক্সে আপনার সঠিক তথ্য দিন। []I agree with your Terms and Conditions এ চেক দিয়ে SingUp বাটনে ক্লিক করুন। আমরা ইমেইলে একটি Password চলে যাবে। এবার আপনাকে আপনার ওয়েব সাইট বানিয়ে হোস্ট করতে হবে।
ওয়েব সাইট তৈরি করাঃ আমরা দুই ভাবে ওয়েব সাইট তৈরি করতে পারি।
১. টেম্পলেট ব্যবহার করেঃ টেম্পলেট ব্যবহার করে ওয়েব সাইট বানানো সহজ। নিচে কিছু টেম্পলেট এর সাইট দেওয়া হল । এথেকে আপনি বিনামূল্যে টেম্পলেট নামিয়ে ওয়েব সাইট বানাতে পারেন।
www.freesitetemplates.com
www.oswd.org
www.templateworld.com/free_templates.html

২. সফটওয়্যার ব্যবহার করেঃ সফটওয়্যার ব্যবহার করেও ওয়েব পেইজ বানানো যায়। http://earndolar.tk/web.php সাইট থেকে Easy Web Site Pro-4 ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ডাউনলোড শেষ হলে ইন্সটল করুন।আপনার কম্পিউটারে আগে মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ইন্সটল থাকতে হবে ।এই সফটওয়্যারটি দ্বারা ৮টি Step শেষ করে আপনার ওয়েব সাইট বানাতে পারবেন।এ সফটওয়্যারটির ব্যবহার দেখতে পারেন http://www.easywebsitepro.com/help/en লিঙ্ক থেকে। ওয়েব সাইট তৈরি শেষ হলে একটি ফোল্ডার এ ফাইল গুলি রাখুন। মনে করি web site নামে একটি ফোল্ডারে রাখলাম। এখন আপনাকে ফাইল গুলি we.bs এ আপলোড করতে হবে।
ওয়েব পেইজ হোস্টিং করাঃ আমাদের শেষ কাজ হল তৈরিকৃত ওয়েব সাইট সার্ভারে হোস্ট বা আপলোড করতে হবে। http://we.bs/members.html গিয়ে আপনার মেইলে দেয়া Name ও Password দিয়ে লগইন করুন। File Manager এ ক্লিক করুন বা ফাইল ম্যানেজার ওপেন করুন। এখানে দেখবেন আপনার ওয়েব সাইট এর নাম(ডোমেইন নেম) দেখাচ্ছে। ক্লিক করুন। লোড হলে দেখবেন Index.html নামে একটি ফাইল আছে । ফাইলটির বাম পাশে চেক দিয়ে Delete Files/Folder(s) বাটনে ক্লিক করুন। মেসেজ বক্সে Are you sure you want to delete the marked file(s) ? লেখাটি দেখাবে। Ok ক্লিক করুন। Delete হয়ে গেলে আপনাকে আপনার ওয়েব সাইট আপ্লোড করতে হবে। UPLOAD FILES: লেখার পাশে একটি টেক্সট বক্স দেখবেন। এর পাশের Choose… বাটনে ক্লিক করুন। একটি উইন্ডো আসবে। উইন্ডোটি থেকে আপনার web site ফোল্ডারটি ওপেন করে index.html নামক ফাইল সিলেক্ট করে Open বাটনে ক্লিক করুন। এবার UPLOAD FILES: এর নিচ বরাবর এরেকটি টেক্সট বক্স আসবে। এর পাশের Choose.. বাটনে ক্লিক করে আবার আরেকটি ফাইল সিলেক্ট করে ওপেন করুন । এভাবে সব কটি ফাইল ওপেন করুন। সব শেষে Upload Files বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের মধ্যে ফাইল গুলি আপলোড হয়ে যাবে। বাস হয়ে গেল আপনার ওয়েব সাইট । এবার আপনার ওয়েব সাইট ভিজিট করতে পারেন।


কিভাবে CO.cc ডোমেইন পাবেন

CO.CC:Free Domain

অনেকেই ডোমেইন সম্পর্কে বোঝেন না। ডোমেইন কিভাবে পাওয়া যায় তা বোঝেন না । আপনি অতি সহজে Co.cc ডোমেইন পেতে পারেন। এটি URL redirect না। এতে আমরা শিখব কিভাবে ডমেইন সেট আপ করতে হয়।

১.প্রথমে ক্লিক করুন। এখন নতুন উইন্ডো আসবে। এখানে দেখবেন একটি টেক্সট বক্স আছে । তার ডান পাশে “Check Availability” একটি বাটন আছে। ঐ টেক্সট বক্সে আপনার কাংখিত ডোমেইন নেম লিখুন, যেমনঃ আপনি pcmelabd.co.cc নামে ডোমেইন নেম পেতে চান , তাহলে টেক্সট বক্সে লিখুন pcmelabd । তারপর পাশের “Check Availability” বাটনে ক্লিক করুন । কিছুক্ষনের মাঝে আপনার ডমেইন নেম চেক করবে। যদি আগে এই ডোমেইন রেজিষ্টেশণ না করে তা হলে pcmelabd.co.cc is available লেখাটি দেখাবে। যদি না দেখায় তাহিলে অন্য ডোমেইন নেম দেখুন।

এবার Continue Registration এ ক্লিক করুন। এবার আপনাকে নিবন্ধিত হতে হবে। এজন্য Create an account now এর উপর ক্লিক করুন।এবার একটি নিবন্ধন ফরম আসবে। এখানে আপনার তথ্য পূরণ করুন। এবং সব শেষে I accept the Terms of Service [] এ টিক দিয়ে Creat an account এ ক্লিক করুন।

এবার একটি লেখা দেখাবে Your new domain has been successfully registered। আপনার ডোমেইন হয়ে গেছে। এখন আপনাকে ডোমেইনটি সেট আপ করতে হবে।

২. Set up বাটনে ক্লিক করুন। Manage Domain আসবে। এখানে আপনার ডোমেইনের ডান পাশে Set up লিখা বাটনে ক্লিক করুন। এখানেই পেচটা । এখন আপনি যদি ডোমেইন চান তাহলে 1. Manage DNS এ চেক দিন। এখানে দুটি টেক্সট বক্স দেখতে পাবেন। Name Server 1 ও Name Server ২ । এখনে আপনার ওয়েব সার্ভার থেকে পাওয়া Name Server দুটি লিখুন। এটি আপনার ওয়েব সার্ভের আপনাকে বলে দিবে।Name Server ঘর গুলো পূরণ করে Set up এ ক্লিক করুন। এবার ২৪ ঘন্টা পরে ডমেইনটি আপনার সার্ভারে সেট হবে। তারপর ৪৮ ঘন্টা পরে আপনার ওয়েব সার্ভারের Domain Addson অপশনে গিয়ে আপনার নিবন্ধিত ডোমেইন লিখুন। হয়ে যাবে।

আমরা ওয়েব সাইট ব্যবহার করি। আমরা ইচ্ছা করলে বিভিন্ন ধরনের মেনু তৈরি করতে পারি সহজেই। এজন্য আপনি ইচ্ছা করলে সফটওয়্যার ব্যবহার করে অথবা ছাড়া করেতে পারেন । এজন্যে Menu Maker Download করতে পারেন http://www.liknodownload.com/ext/AllWebMenusSetup.exe ।mim

অথবা ৬৯ কিলোবাইটের প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করুন: http://muktadir.we.bs/download.html এবং Edit করে আপনার ওয়েব সাইট এ যুক্ত করতে পারেন।

Outlook Express কে ব্যবহার করুন

আমরা যারা MS XP ব্যবহার করেন, তারা Outlook Express এর সাথে পরিচিত। কিন্তু আপনি হয়ত বুঝতে পারছেন না কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন। আপনি যদি GMail ব্যবহার করেন তাহলে আপনি নিচের পদ্ধতিতে Outlook Express এ Gmail সেট আপ করে নিনঃ
  1. Open Outlook or Outlook Express.
  2. Click the Tools menu, and select Accounts…
  3. Click Add, and then click Mail…

muktadir rohman

  1. Enter your name in the Display name: field, and click Next.
  2. Enter your full Gmail email address (username@gmail.com) in the Email address: field, and click Next. Google Apps users, enter your full address in the format ‘username@your_domain.com.

muktadir rohman

6. Enter pop.gmail.com in the Incoming mail (POP3, IMAP or HTTP) server: field. Enter smtp.gmail.com in the Outgoing mail (SMTP) server: field. Google Apps users, enter the server names provided, don’t add your domain name in this step
muktadir

  1. Click Next.
  2. Enter your full email address (including ‘@gmail.com’ or ‘@your_domain.com’) in the Account name: field. Enter your email password in the Password: field, and click Next

muktadir

  1. Click Finish.
  2. Highlight pop.gmail.com under Account, and click Propertise

muktadir

  1. Click the Advanced tab.
    1. Fill in the following information:*
    2. Check the box next to This server requires a secure connection (SSL) under Outgoing Mail (SMTP).
    • Enter 465 in the Outgoing mail (SMTP): field.
    • Under Outgoing Mail (SMTP), check the box next to This server requires a secure connection (SSL).
    • Under Incoming mail (POP3), check the box next to This server requires a secure connection (SSL). The port will change to 995.
  • muktadir

    1.Return to the Servers tab, and check the box next to My server requires authentication
    muktadir

    1. And press OK

    Set Up Yahoo! in Outlook express

    1. From the Tools menu, choose “Accounts.”
    2. Select the “Mail” tab.
    3. Click the “Add” button.
    4. From the Add menu, click “Mail.”
    5. In the text box labeled Display Name, type your name and click “Next.”
    6. In the Email Address box, type your Yahoo! Mail address (be sure to include “@yahoo.com”) and click “Next.”
    7. Under “My incoming mail server is a…” select “POP3.”
    8. Type “plus.pop.mail.yahoo.com” in the Incoming Mail (POP3, IMAP, or HTTP) Server box.
    9. Type “plus.smtp.mail.yahoo.com” in the Outgoing Mail (SMTP) Server box.
    10. Click “Next.”
    11. In the Account Name box, type your Yahoo! Mail ID (your email address without the “@yahoo.com”).
    12. In the Password box, type your Yahoo! Mail password.
    13. If you want Outlook Express to remember your password, check the “Remember password” box.
    14. Do not check the boxes labeled “Log on using Secure…”
    15. Click “Next.”
    16. Click “Finish.”
    17. Select ‘plus.pop.mail.yahoo.com’ under ‘Account,’ and click ‘Properties.’
    18. Click the “Servers” tab.
    19. Under “Outgoing Mail Server” check the box next to “My server requires authentication”
    20. Click the ‘Advanced’ tab.
    21. Under “Outgoing mail Server (SMTP)”, check the box next to “This server requires a secure connection (SSL). Enter port number “465” in the “Outgoing mail (SMTP)” field.
    22. Under “Incoming mail (POP3)”, check the box next to “This server requires a secure connection (SSL)”. The port number in the “Incoming mail (POP3)” field should automatically change from 110 to 995. If it doesn’t, make sure the port number is set to 995.

    আমরা ওয়েব পেইজ তৈরি করার জন্যে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি।ইংলিশ ওয়েব সাইট তৈরি করার সফটওয়্যার অনেক। কিন্তু

    বাংলা ইউনিকোড ওয়েব পেইজ তৈরি করার ক্ষেত্রে হাতে গুনা কয়েকটি সফটওয়্যার রয়েছে। সে গুলির মাঝে ভাল ডিজাইন এর ওয়েব পেইজ

    তৈরি করা কষ্টকর। কিন্তু আপনি যদি কোন সফটওয়্যার ও কোডিং ছাড়াই তা পারেন তাহলে কেমন হয়। এমনি এক জিনিষের সন্ধান দেব

    আপনাদের। আউটলুক সফটওয়্যার এর দারা আপনি তা করতে পারেন। যা খুব সহজ। ওয়েব পেইজ তৈরি করার জন্য প্রথমেই

    Start>Program>Outlook Express ক্লিক করুন। এখান থেকে Creat Mailmukatdirএ ক্লিক করুন। এর পর নিচের ছবি

    হতে এর ইন্টের ফাইসের সাথে পরিচিত হয়ে নিনঃ-muktadir rohman

    এর Body অংশে আপনার ওয়েব পেইজ এর লেখা সাজিয়ে নিন।

    ফাইল সেভ করাঃপ্রথমেই ওয়েব নামে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন।Format>Encoding সিলেক্ট করুন। File>Save as

    ক্লিক করুন। । Save as type এ থেকে html file(*.htm*.html) সিলেক্ট করুন। এবার ওয়েব ফোল্ডার এ সেভ

    করুন।

    ছবি ইম্পোর্ট করাঃ- প্রথমে image নামে আগের ফোল্ডার এর ভেতর তৈরি করুন।সেখানে আপনার সবি পেস্ট করুন। Insert>Picture ক্লিক করুন। ব্রাউজ এ ক্লিক করে ছবির স্থান দেখিয়ে দিন।Alternate Text এআপনার নাম বা কিছু লিখুন। Layoute এ থাকা Alignment থেকে ছবির অবস্থান নির্নেয় করুন। Border Thicknessএ ছবির Border লিখুন (যেমন 1 বা২ ইত্যাদি সংখা)।

    আমরা বিভিন্ন কাজে FAX ব্যবহার করে থাকি। FAX পাঠাতে টাকা ও FAX যন্ত্রের দরকার। কিন্তু আপনি যদি এসব ছারাই FAX পাঠাতে পারেন অনলাইন থেকে তাও আবার বিনামূল্যে। খুব সন্দর হবে। এজন্য বেশি কষ্ট করতে হবে না। শুধু মাত্র নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।এখান Sender Information: এ আপনার তথ্য এবং Receiver Information: এ যেখানে যাবে তার তথ্য দিন। Fax Information: থেকে আপনার ফাইলটি Upload করুন এবং যা লিখবার লিখুন । সবশেষে Free Fax থেকে Send free fax now ক্লিক করুন। আপনি প্রতি দিন ২টি করে Fax পাঠাতে পারেন।
    এখানে ক্লিক করুন

    http://www.freefax.com/

    http://www.faxdigits.com/

    শুক্রবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০০৯

    banglaoffice.jpgমাইক্রোসফট অফিস ওপেন সোর্স না হলেও মেনু, সাবমেনু এবং টুলটিপ ইত্যাদি পরিবর্তনের সুবিধা দেয়। ফলে ইউনিকোড ব্যবহার করে অনায়াসে এগুলো বাংলাতে লেখা যায়। এজন্য আপনার কম্পিউটার বাংলা সেটিং করে নিতে হবে। বাংলা সেটিং এর জন্য Control Panel থেকে Regional and Language Options খুলুন এবং Language ট্যাব থেকে Install files for complex script and right-to-left language (including Thai) চেক বক্স চেক করে Ok করুন। এক্ষেত্রে আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টলারটির প্রয়োজন হতে পারে। এবার অফিসের মেনু বাংলাতে করার জন্য ওয়ার্ড খুলন এবং টুলস মেনু থেকে Customize এ ক্লিক করুন। এবার যে মেনুটি পরিবর্তন করতে চান তার উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Name অংশে ইংরেজী নাম মুছে বাংলাতে (ইউনিকোডে কীবোর্ডর সাহায্যে) লিখুন। আপনার যদি কোন ইউনিকোড কীবোর্ড না থাকে তাহলে www.omicronlab.com থেকে অভ্র ইউনিকোড কীবোর্ড বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অন্যকোন ভাবে ইউনিকোডের লেখা পেষ্ট করলেও হবে। একইভাবে সকল সাবমেনু এবং টুলটিপ পরিবর্তন করতে পারেন। মাইক্রোসফট অফিসের অনান্য এপলিকেশন এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, ফন্টপেজ, একসেসও ইত্যাদি অনুরুপ পদ্ধতিতে বাংলাতে পরিবর্তন করা যাবে।

    উইন্ডোজ এক্সপির পরে উইন্ডোজ ভিসতা এবং সমপ্রতি উইন্ডোজ ৭ বাজারে এসেছে। কিন্তু উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার তেমন একটা ভাটা পরেনি। তাই উইন্ডোজ ভিসতার বা উইন্ডোজ ৭ এর কিছু কিছু সুবিধা এক্সপির জন্য আসে। উইন্ডোজ ৭ এর মত টাক্সবার বানাতে পারবেন উইন্ডোজ এক্সপিতেও। এজন্য ViGlance সফটওয়্যারটি চালু করলেই চলবে। ১৯৭ (২৩৬) কিলোবাইটের ফ্রি, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.lee-soft.com থেকে ডাউনলোড করে চালু করুন। এবার দেখুন টাক্সবারের চেহারা। ভিগ্ল্যান্সে উইন্ডোজ ৭ এর ৪৮×৪৮ সাইজের আইকন, ডাইনামিক প্রসেস গ্রুপিং, ফিডিং স্টার্ট, গ্লাইড ইফেক্টস, রিসোর্স পিএনজি স্ক্রিন, ন্যাটিভ রাইট ক্লিক, ডাইনামিক টাক্সবার ট্র্যান্সফেন্সি, ৬৪ এবং ৮৬ এক্সপিতে ব্যবহারের সুবিধাগুলো রয়েছে। সফটওয়্যারটিকে স্থায়ীভাবে চালু করতে সফটওয়্যারটি কপি করে Start Menu\Programs\Startup এ পেস্ট (শটকাট) করুন তাহলে উইন্ডোজ চালু হবার সময় সফটওয়্যারটি চালু হবে।

    অনেক দিন ধরে ইয়াহুর নতুন ম্যাসেনজার “Yahoo messenger for Vista” ব্যবহারের কথা ভাব ছিলাম।কিন্তু আমি XP অপারেটিং সিষ্টেম ব্যবহার করি এবং “Yahoo messenger for Vista” XP অপারেটিং সিষ্টেমে ইন্সটল হয় না। নেটে ঘুরতে ঘুরতে একদিন এর সমাধান পেয়ে গেলাম। আপনি এখন XP অপারেটিং সিষ্টেম ব্যবহারকারী হেয়ও “Yahoo messenger for Vista” ব্যবহার করতে পারেন ।এর জন্য আপনার সিষ্টেমে .Netframework 3 ইন্সটল থাকতে হবে।Xp অপারেটিং সিষ্টেমে “Yahoo messenger for Vista” চালাতে নিচের পদক্ষেপ গুলো অবলম্বন করুন।

    1. নিচের লিংক দুটির যে কোন একটি থেকে .zip ফাইল ডাইনলোড করুন।

    Link 1

    Link 2

    2. ডাইনলোড ফাইলটি আনজিপ করুন।

    3. ‘dotnetfx3setup.exe’ ফাইলটি চালান। তাহলে কিছুক্ষনের মধ্যে .Netframework 3 নেট থেকে ইন্সটল হয়ে যাবে।

    4. “Yahoo.Messenger.YmApp.exe” ফাইলটি রান করলেই yahoo messenger for vista আপনার xp অপারেটিং সিষ্টেমে চালু হয়ে যাবে।

    • আনজিপ করা ফাইলটি আপনি পোরটেবল ম্যাসেনজার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে যেই রান করাবেন সেই সিষ্টেমে .Netframework 3 ইন্সটল থাকতে হবে।

    উইন্ডোজ এক্সপির বেশ কিছু ইউটিলিটি আছে যেগুলোর খোঁজ অনেকেই জানি না। কিন্তু হিডেন ইউটিলিটি এক্সপি সফটওয়্যার দ্বারা এগুলো সহজেই চালু করা যায়। উইন্ডোজ ইউটিলিটি এবং কমান্ড লাইট ইউটিলিটি মিলিয়ে প্রায় ১০০টি মত জানা অজানা ইউটিলির তালিকা এবং চালু করার ব্যবস্থা রয়েছে এই ছোট সফটওয়্যারে। ২২৯ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি http://camtech2000.net থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার ইনস্টল করে চালু করে দেখুন। Windows utilities এবং Command Line utilities নামে ভিন্ন ভিন্ন ইউটিলিটির তালিকা দেয়া আছে। এবার প্রয়েয়াজনমত চালু করুন দরকারী ইউটিলিটিটি।

    বুট মেনুতে সেফ মুড যোগ করা

    একাধিক অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কম্পিউটার খোলার সময় বুট মেনুতে কোন অপারেটিং সিস্টেম চালু করবেন তা নির্ধারন করা যায়। আর আপনি যদি উক্ত অপারেটিং সিস্টেম (এক্সপির জন্য) সেফ মুডে খুলতে চান তাহলে F8 চেপে সেফ মুড নির্বাচন করে সেফ মুডে প্রবেশ করতে হয়। কিন্তু আপনি চাইলে বুট মেনুতে সেফ মুড যোগ করতে পারেন ফলে সহজেই উক্ত নির্দিষ্ট উইন্ডোজে সেফ মুডে প্রবেশ করতে পারবেন।
    এজন্য মাই কম্পিউটারে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এখন Advanced থেকে Start Up and Recovery এর Settings বাটনে ক্লিক করুন। এবার Edit বাটনে ক্লিক করলে boot.ini ফাইলটি নোটপ্যাডে খুলবে। এবার সবশেষে multi(0)disk(0)rdisk(0)partition(1)\WINDOWS=”Microsoft Windows XP Safe Mode” /safeboot:minimal /sos /bootlog লিখুন (যদি উইন্ডোজ সি ড্রাইভে হয়) এবং সেভ করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিলে দেখা যাবে বুট মেনুতে নতুন Microsoft Windows XP Safe Mode নামে নতুন অপারেটিং সিস্টেম দেখাচ্ছে। এবার এটিতে ক্লিক করলে সি ড্রাইভের উইন্ডোজটি সেভ মুডে খুলবে।

    কোন ওয়েবসাইট Google PageRank বা Alexa rank কত তম তা জানতে নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে ঢুকতে দেখতে হয়। কিন্তু যদি আলাদা কোন ওয়েব সাইটে না ঢুকেই যদি ব্রাউজ করার সময় চলতি ওয়েব সাইটের Google PageRank বা Alexa rank দেখা যায় তাহলে কেমন হয়!
    ফায়ারফক্সের SearchStatus এ্যাড-অন্স দ্বারা এই সুবিধা পাওয়া যাবে। এ্যাড-অন্সটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/321 থেকে ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করে নিন। এবার কোন ওয়েবসাইট খুলে দেখুন স্ট্যাটাসবারে উক্ত সাইটের Google PageRank বা Alexa rank দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও SearchStatus আইকনে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Enable এ Compete ranking এবং mozRank চেক করে স্ট্যাটাসবারে আনতে পারবেন। আর চলতি ওয়েব সাইটটির সাইটম্যাপ, রোবট, আর্কাইভ, হুইজ ইত্যাদি সহজেই দেখতে পারবেন।

    অনেক কারনেই আমাদের উইন্ডোজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘন্টা ব্যায় করে উইন্ডোজ এবং অনান্য এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ উক্ত ড্রাাইভে ইনষ্টল করা সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। ৯৫-১৭৭ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেন বুট সিডির বিস্তারিত তথ্য (সকল দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে www.hiren.info/pages/bootcd এই সাইটে।
    ইমেজ তৈরী করা: এখন একটি ড্রাইভে নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন এবং দরকারী সকল এ্যাপলিকেশন, ড্রাইভার ইনষ্টল করুন (পূর্বে ইনষ্টল করা থাকলেও হবে)। এরপরে এবার সিডিটি প্রবেশ করিয়ে সিডি থেকে বুট করুন। তাহলে Hiren’s All in 1 BootCD আসবে যেখানে কীবোর্ড দ্বারা Disk Clone Tools… নির্বাচন করে এন্টার করুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে Acronics Image Enterprise Server নির্বাচন করে এন্টার করলে কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আসবে, যেখানে মাউস ব্যবহার করা যাবে।
    এবার Create Image এ ক্লিক করে Next করুন তাহলে হার্ডড্রাইভগুলো দেখা যাবে। ধরি C: ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে এবং আপনি C: ড্রাইভ ইমেজ করতে চাচ্ছেন। তাহলে C: ড্রাইভ নির্বাচন করে Next করুন এবং Information মাসেজ আসলে Ok করুন। এবার যে ড্রাইভে ইমেজটি সেভ করতে চাচ্ছেন সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে ফাইলের নাম লিখে Next করুন। এখন Create Image Mode উইন্ডো থেকে Create the full backup Image Archive অপশন নির্বাচিত রেখে Next করুন এবং Image Archive Splitting উইন্ডোতে Automatic অপশন রেখে Next করুন এবং Compression Level উইন্ডোতে এ Maximum (এতে ইমেজের সাইজ কমে যাবে কিন্তু তৈরী এবং ইনষ্টল করতে একটু বেশী সময় লাগবে, আর Normal নির্বাচন করলে ইমেজ সাইজ বড় হবে এবং সময় কম লাগবে।) নির্বাচন করে Next করুন। এরপরে Image Archive protection এ ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার Next করে Image Archive Comments Next করুন। এখন Proceed বাটনে ক্লিক করলে ইমেজ তৈরী হবে।
    ইমেজ রিস্টোর করা: যখন আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হবে তখন এই ইমেজটি রিস্টোর করে দিলেই হবে। আপনি যে ড্রাইভে ইনষ্টল করবেন সেই ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হিরেন বুট সিডি থেকে Partition Tool থেকে Partition Magic Pro 8.05 এর মাধ্যমে ড্রাইভটিকে ফরম্যাট করতে পারেন।
    ইমেজটি রিস্টোর করার জন্য পূর্বের নিয়মে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আনুন। এবার Restore Image এ ক্লিক করে Next করুন এবং Image Archive Selection উইন্ডো থেকে আপনার তৈরী করা ইমেজ নির্বাচন করে Next করুন। এবার Verify Archive Before The Restoring উইন্ডো থেকে No. I do not want to verify নির্বাচিত রেখে Next করে Partition or Disk to Restore থেকে Disk নির্বাচন করে Next করুন। এবার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে চান সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Restore Partition Type উইন্ডো থেকে পার্টিশন (সি ড্রাইভ হলে প্রাইমারী, আর অনান্য ড্রাইভ হলে লজিক্যাল) নির্বাচন করে Next করুন এবং Restore Partition Size উইন্ডো থেকে ডিফল্ট রেখে Next করুন। এবার Next Selection এ No I do not image করে Proceed বাটনে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট ড্রাইভে কয়েক মিনিটের মধ্যে সবকিছু হুবহু রিস্টোর হয়ে যাবে।
    এবার নতুন উইন্ডোজটি চালু করে দেখুন সকল এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল অবস্থায় আছে।

    সকল সংস্করণ পাবেন এখানে www.hirensbootcd.net বা www.givemesolution.org

    9.9 Version (177 MB)
    Download Link #1
    Download Link #2
    Download Link #3
    Download Link #4
    Download Link #5
    Download Link #6
    Download Link #7
    Download Link #8
    Download Link #9

    জনপ্রিয় ভয়েস এবং ভিডিও চ্যাটিং সার্ভিস স্ক্যাইপীতে চ্যাটিং করতে হলে সফটওয়্যার ডাউনলোড করে চ্যাটিং করতে হয়। কিছু দিন আগেও ইয়াহু, গুগলে ডেক্সটপ ক্লাইন্ট ছাড়া চ্যাটিং করা যেত না। বর্তমানে অনলাইনেই ইয়াহুতে চ্যাটিং করা যায় আর গুগলে ভয়েস এবং ভিডিও চ্যাটিং করা যায়। স্কাইপীর সাইটে এমন সুযোগ না থাকলেও আইএমও এমন সুযোগ করে দিয়েছে। ফলে কোন সফটওয়্যার ছাড়ায় শুধুমাত্র লগইন করেই স্ক্যাইপীতে চ্যাটিং করা যাবে।
    এজন্য www.imo.im সাইটে গিয়ে স্কাইপী নির্বাচন করে লগইন করে ভয়েস বা ভিডিও চ্যাটিং করতে পারেন। আইএমওতে স্কাইপী ছাড়াও একই সাথে এমএসএস, ইয়াহু, এআইএম/আইসিকিউ, গুগল, মাই স্পেস বা ফেসবুকের আইডি দ্বারা লগইন করেও চ্যাটিং করা যাবে।
    এছাড়াও আইএমও এর মাত্র ৯৬৪ কিলোবাইট ডেক্সটপ ক্লাইন্ট দ্বারাও একইসাথে এমএসএস, ইয়াহু, এআইএম/আইসিকিউ, গুগল, মাই স্পেস বা স্কাইপী দ্বারা চ্যাটিং করতে পারবেন। এমনই আরেকটি ইন্সট্যান্ট ম্যাসেঞ্জার হচ্ছে পিজিন

    আমরা ইন্টারনেটে চ্যাটিং করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু একই সফটওয়্যার দ্বারা যদি ইয়াহু, গুগল, এমএসএনসহ জনপ্রিয় সকল আইডি ব্যবহার করা এবং একই সাথে একাধিক আইডিতে লগইন করে চ্যাটিং করা যায় তাহলে কেমন হয়। এমনই এক ফ্রি চ্যাটিং সফটওয়্যার হচ্ছে পিজিন। মুক্ত এই সফটওয়্যার Yahoo!, Google Talk, MSN, AIM, Bonjour, Gadu-Gadu, Groupwise, ICQ, IRC, MySpaceIM, QQ, SILC, SIMPLE, Sametime, XMPP, Zephyr আইডি সমর্থন করে। ১৩.৬ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি www.pidgin.im থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। আর ইনস্টল করার ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে পোর্টেবল সংস্করণ ব্যবহার করতে পারেন। ১৩.২ মেগাবাইটের পোর্টেবল সফটওয়্যারটি http://portableapps.com থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। এবার ইচ্ছামত আইডি যুক্ত করে চ্যাটিং করুন।

    SWF ফাইল সম্পাদনা করা

    SWF বা শকওয়েভ ফ্লাশ ফাইল বেশীভাগ ক্ষেত্রে ওয়েব সাইটে ব্যবহার করা হয়। ফ্লাশে তৈরী করা এই এ্যানিমেটেড ফাইল সাধারণত সম্পাদনা করা যায় না। কোন সফটওয়্যার দ্বারা যদি SWF ফাইল পরিবর্তন করা যেত তাহলে বেশ ভালই হতো।
    SWF ফাইল সম্পাদন করার এমনই এক ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যার হচ্ছে Swf Modify| মাত্র ১.৫৩ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই SWF ফাইলটির চলতি ফ্রেম বা সকল ফ্রেম সম্পাদনা করা যাবে। এছাড়াও নির্দিষ্ট আইটেম, অডিও ক্লিপ, মুভি ক্লিপ মুছে দেওয়া, প্রতিস্থাপন করা বা এক্সপোর্ট করা যাবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল সংস্করণেই চলবে। সফটওয়্যারটি www.swfmodify.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

    জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুকে কোন স্ট্যাটাস পোস্ট করতে, রিকোয়েস্ট বা ম্যাসেজ এসেছ কি না দেখতে ফেসবুকে লগইন করতে হয়। ওয়েব সাইটে না গিয়েও ফেসবুক নোটিফিকেশনস এ্যাপলিকেশন দ্বারা আপটেড জানা যাবে এবং পোস্ট করা যাবে। ৯০১ কিলোবাইটের এই ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারটি http://code.google.com/p/apjunktion-notifications থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ইনস্টল থাকতে হবে। এখন সফটওয়্যাটি ইনস্টল করে লগইন করুন তাহলে একটি স্ট্যাটাসবারে ফেসবুকের বর্তমান স্ট্যাটাস দেখাবে। এখানে থেকে ফেসবুকে পোস্টও করা যাবে।

    বিভিন্ন ভিডিও এ্যাডিটিং সফটওয়্যারের সাহায্যে ছবি এবং অডিও গান দ্বারা ভিডিও গান তৈরী করা যায়। এজন্য কিছুটা দক্ষ হতে হয়। কিন্তু কোন দক্ষতা ছাড়ায় এ কাজটি সহজেই করা যায় ইউমিউজিক সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৫০৩ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://umusic.codeplex.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে jpg ফরম্যাটের ছবি mp3 ফরম্যাটের অডিও ব্রাউজ করে এনে Create Video বাটনে ক্লিক করলে WMV ফরম্যাটের ভিডিও তৈরী হবে।
    সফটওয়্যারটি দ্বারা তৈরী করা ভিডিও ইউটিউব এবং রেপিড শেয়ারে আপলোড করা যাবে।

    যদি কোন ফাইলের বা প্রোগ্রামের বা এক্সটেনশনের আইকন সেভ করার দরকার হয় তাহলে ফাইন্ড এ্যাস আইকন সফটওয়্যার দ্বারা তা করা যায়। এজন্য মাত্র ২৮ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যাটি http://sourceforge.net/projects/findasicon থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। সফটওয়্যারটি চালু করে Open বাটনে ক্লিক করে যে ফাইল বা প্রোগ্রাম থেকে আইকন সেভ করতে চান তা চালু করুন। এখন উপরে দেখা যাওয়া আইকনের উপরে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করলে সেভ ডায়ালগ বক্স আসবে। এখন ico সহ bmp, png, jpg, tif, gif, ফরম্যাটে সেভ করা যাবে।


    বৃহস্পতিবার, ৬ আগস্ট, ২০০৯

    কিভাবে পার্টিশান লুকাবেন

    কিভাবে পার্টিশান লুকাবেন প্রথমে start Buttonclick করুন।
    run এ গিয়ে q type করুন gpedit.msc

    এবার নিম্নলিখিত ভাবে
    navigate করুন user configuration> administrative templates > windows components> windows explorerএখন “Hide these specified drives in My Computer”double click করুন।
    “Enable নামক radio button টিতে click করুন।
    তারপর নিজের পছন্দমত একটি বাছাই করে
    apply
    করুন।

    পার্টিশানটি আবার ফিরিয়ে আনতে, পুনরায় উপরোক্ত প্রকৃয়া অবলম্বন করে "Disable" নামক radio button টিতে click করুন।
    apply করে বেরিয়ে আসুন। আবার আপনার লুকানো পার্টিশানটি দেখতে পাবেন।

    অনেক সময় program Install করে সঠিক ভাবে uninstall না করলে Add/Remove Programs এ বিরক্তিকর Invalid Entries এর তালিকা থাকে যা ইচ্ছা থাকা সত্বেও মুছা যায়না।

    নিম্নলিখিত ভাবে এ সব অপ্রয়োজনীয় Entry মুছা যায়।
    প্রথমে start Button এ click করুন।
    run এ গিয়ে type করুন Regeditএবার নিম্নলিখিত ভাবে navigate করুন HKEY_LOCAL_MACHINE\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Uninstall
    প্রতিটি program এর জন্য সেখানে একটি subkey দেখতে পাবেন।
    অপ্রয়োজনীয় subkey টি right click করে Delete করুন।
    অবশ্য ভুল বশত আপনার অতি প্রয়োজনীয় subkey টি Delete হয়ে যেতে পারে।
    তাই Delete করার আগে প্রয়োজনে ঐ subkey টি right click করে Export করে রাখতে পারেন।
    এটি একটি REG file হিসেবে save হয়ে থাকবে যা আপনি ইচ্ছে করলে re-import করতে পারবেন।

    আপনি যদি এক্সপি এবং ভিসতা দুটিকেই চালাতে চান, তবে আপনাকে প্রথমে এক্সপি ইন্সটল করতে হবে এবং এরপর ভিসতা ইন্সটল করতে হবে। উইন্ডোজ এক্সপিকে যদি উইন্ডোজ ভিসতার পরে ইন্সটল করা হয় তবে উইন্ডোজ এক্সপির বুট লোডার উইন্ডোজ ভিসতার বুট লোডারকে প্রতিস্থাপিত করে।
    এ কারণে আপনি যদি উইন্ডোজ ভিসতার পরে উইন্ডোজ এক্সপি ইন্সটল করে থাকেন তবে আপনি ভিসতাতে বুট করতে পারবেন না। কিন্তু নিচের কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করেই আপনি আপনার উইন্ডোজ ভিসতার বুট লোডারকে পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। ধাপ 1: VistaBootPRO ডাউনলোড করুন।এটা একটা চমৎকার Software যা উইন্ডোজ ভিসতার বুট লোডারকে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে পুনরায় ইন্সটল করতে পারে।

    ধাপ 2: Software টি ইন্সটল করে রান করুন।

    ধাপ 3: এবার নিচের ছবির মত Bootloader বাটনে ক্লিক করুন



    ধাপ 4: অপশন থেকে “Reinstall the Vista Bootloader” সিলেক্ট করুন এবং “Configure It” বাটনে ক্লিক করুন।
    ব্যস হয়ে গেল। এটা আপনার বুটলোডারকে ইন্সটল করবে। এছাড়া আপনি এর মাধ্যমে সম্পাদনা করতে পারবেন বুটলোডারের টাইমআউট, ডিফল্ড বুট এন্টারি, বুট এন্টারি লেভেল প্রভৃতি।

    রবিবার, ২৪ মে, ২০০৯

    সিস্টেমে গুরুতর এরর থাকলে উইন্ডোজ এক্সপি বাই-ডিফল্ট মেশিন রিস্টার্ট করবে। এ রিবুট সংঘটিত হয় এরর মেসেজ রেকর্ড করার জন্য যাতে করে ট্রাবলশূটিং করা যায়। এর ফলে সিস্টেমে কোনোরকম সতর্ক সঙ্কেত না জানিয়ে সিস্টেম রিস্টার্ট হয়। উইন্ডো এক্সপির স্বয়ংক্রিয় রিস্টার্ট ফিচারকে ডিজ্যাবল করতে চাইলে নিচে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে :

    * StartSettingsControl Panel-এ ক্লিক করলে কন্ট্রোল প্যানেল উইন্ডোজ ওপেন হবে।
    * কন্ট্রোল প্যানেল উইন্ডোতে System আইকনে ডবল ক্লিক করুন।
    * উইন্ডোজ এক্সপি ভার্সনের ওপর ভিত্তি করে আপনি হয়তো সিস্টেম আইকন নাও পেতে পারেন। তাই System আইকন দেখার জন্য বাম প্যানে Switch to Classic View-এ ক্লিক করুন।
    * সিস্টেম প্রোপার্টিজ উইন্ডোতে Advanced ট্যাবে ক্লিক করুন।
    * স্টার্টআপ অ্যান্ড রিকোভারির Settings-এ ক্লিক করুন।
    * স্টার্টআপ অ্যান্ড রিকোভারি উইন্ডোর Automatically restart চেকবক্স ক্লিয়ার করুন।
    * স্টার্টআপ অ্যান্ড রিকোভারি উইন্ডোর ওকে-তে ক্লিক করুন।
    * সিস্টেম প্রোপার্টিজ উইন্ডোর ওকে-তে ক্লিক করুন। এরপর BSOD সমস্যা আবির্ভূত হয় অথবা সিস্টেমকে থামিয়ে দেয় এমন কোনো সমস্যায় সিস্টেম আর স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিবুট হবে না। ম্যানুয়ালি সিস্টেম রিবুট করতে বলবে।

    যখন হার্ডডিস্কের স্পেস কমে যায়, তখন উইন্ডোজ ভিসতা একটি ছোট মেসেজ পপআপ করে যে আপনার সিস্টেমে মেমরি কম। এই মেসেজ কখনো কখনো বিরক্তিকর মনে হতে পারে। উইন্ডোজ ভিসতা সবসময় ব্যবহৃত সিস্টেম রিসোর্স চেক করতে থাকে। এর ফলে উইন্ডোজের গতি কিছুটা কমে যায়। নিচে বর্ণিত কৌশল অবলম্বন করলে উইন্ডোজ ভিসতার লোডিস্ক স্পেস চেকিং কার্যক্রম বন্ধ হবে :

    * Start-এ ক্লিক করে সার্চ বক্সে regedit টাইপ করে এন্টার চাপুন।
    *HKEY-CURRENT-USER\Software \Microsoft\Windows\CurrentVersion রেজিস্ট্রি কী-এ ব্রাউজ করুন।
    * CurrentVersion-এর অন্তর্গত Policies কী সিলেক্ট করুন।
    * রেজিস্ট্রি এডিটর মেনু থেকে EditNewKey-এ ক্লিক করুন। বাই ডিফল্ট এই কী-এর নাম হবে New Key # 1.
    * এই কী-এর নাম বদলে Explorer করে এন্টার করুন।
    * Explorer কী সিলেক্ট থাকা অবস্থায় EditNewDWORD [32-bit] Value-এ ক্লিক করুন। Explorer-এর নিচে এই DWORD সৃষ্টি হবে। বাই ডিফল্ট-এর নাম হবে New Value # 1.
    * এবার DWORD-কে বদলে NoLowDisk SpaceChecks-এ করুন।
    * নতুন DWORD ভ্যালু NoLowDisk SpaceChecks-এ রাইট ক্লিক করুন এবং Modify অপশন সিলেক্ট করুন।
    * Value data-এ ‘ 1’ টাইপ করুন।
    * Ok-তে ক্লিক করে Registry Editor বন্ধ করুন। এর ফলে উইন্ডোজ ভিসতা লোডিস্ক স্পেস সতর্ককরণ মেসেজ আর পপআপ করবে না।
    * ব্যাকআপ সিডিউল করুন।

    মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে আপনার অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসম্বলিত ডকুমেন্ট থাকতে পারে যেগুলো অন্য কেউ এডিট করলে আপনার তথ্য হারিয়ে যাবে। আপনার ফাইল যাতে অন্য কেউ এডিট করতে না পারে সেজন্য দুটি পদ্ধতি সাধারণত ব্যবহার করা হয়, যাতে করে আপনার ডকুমেন্টকে শতভাগ সুরক্ষিত রাখতে পারেন। প্রথমটি হলো-

    ১. মেনুবার (রিবন)-এর রিভিউ ট্যাবে ক্লিক করুন, এর আগে আপনার ফাইলটি ওপেন করুন।

    ২. রিবনের ডানে Protect Document-এ ক্লিক করে Restrict Formating and Editing Select করুন।

    ৩. ডান দিকে আগত প্যানে I. Formating Restiction-এর নিচে Limit Formating to a Selection of Style-এর চেকবক্সটি চেক করে নিচেই Settings-এ ক্লিক করুন।

    ৪. এবার Styles-এর নিচের চেকবক্সটি চেক করুন, ফলে Chacked Styles are Currently Allowed শিরোনামে একটি বক্সে অনেকগুলো চেকবক্স থাকবে সেগুলো আনচেক করুন এবং Ok দিন।

    ৫. 2. Editing Restrictions-এর নিচের চেকবক্সটি চেক করুন এবং ড্রপডাউন মেনু থেকে No Changes (Read only) Select করে Yes, Start Enforcing Protection-এ ক্লিক করুন। ফলে একটি ডায়ালগবক্স আসবে।

    ৬. পাসওয়ার্ড রেডিও বাটন চেক করে পাসওয়ার্ড দিতে পারেন। এবার ওকে দিয়ে বের হয়ে আসুন। এখন আপনি ছাড়া আর কেউ এই ডকুমেন্ট এডিট করতে পারবে না। আপনি এডিট করার জন্য Stop Protection ক্লিক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে, Ok দিন, ব্যাস Document আবার Editable হয়ে যাবে।

    দ্বিতীয় পদ্ধতি হলো- অফিস বাটনে (উপরে বাম দিকে) ক্লিক করে PrepareEncrypt Document ক্লিক করুন। একটি ডায়ালগবক্স আসবে। এতে পাসওয়ার্ড দিন। ওকে করুন আবার ডায়ালগ বক্স আসবে। এতে পাসওয়ার্ডটি

    কমপিউটার দ্রুত চালু করা

    . স্টার্ট বাটন থেকে রান-এ যান, বক্সে msconfig লিখে এন্টার দিন। System Configuration Window আসবে।

    ২. Startup tab-এ ক্লিক করে কিছু চেকবক্স আনচেক করুন, যেমন yahoo messenger ইত্যাদি। সব চেকবক্স আনচেক করলে আরো দ্রুত পিসি চালু হবে। সবশেষে Apply দিয়ে Ok করুন।

    কমপ্লিট শাটডাউন

    উইন্ডোজ এক্সপি শাটডাউন করার পরও পুরোপুরি বন্ধ হয় না। কমপিউটার পুরোপুরি বন্ধ করার জন্য প্রথমে Control Panel-এ গিয়ে Power Options-এ ক্লিক অথবা Performance and maintenance হয়ে Power Options-এ ক্লিক করুন। নতুন আসা উইন্ডোর উপরের APM অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবার Advanced Power Management-এর বক্সটি অর্থাৎ Enable Advanced Power Management Support কমপিউটার বন্ধ হয়ে যাবে Shutdown কমান্ড দেয়ার পর।

    ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের টাইটেল বারে নিজের নাম লিখতে স্টার্ট মেনু থেকে Run-এ গিয়ে [Regedit] লিখুন। এবার এন্টার বাটন প্রেস করে প্রাপ্ত রেজিস্ট্রির মেনুতে ব্রাউজ করুন: HKEY_CURRENT_USER/Software/Microsoft/Internet Explorer/Main Modify/Create the Value Name [Window Title] according to the Value Data Listed Below. Data Type : REG-SZ [String Value]//Value Name : Window Title Value Data : [নাম লিখুন] এবার রেজিস্ট্রির এক্সিট বাটন ক্লিক করে পিসি রিস্টার্ট করুন।

    উইন্ডোজের গতি বাড়ানো

    কমপিউটার চালানোর সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে উইন্ডোজ কিছু ফাইল তৈরি করে, যা পরবর্তীতে উইন্ডোজের আর প্রয়োজন হয় না এবং ওই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইলের জন্য উইন্ডোজ স্লো হয়ে যায়। তাই কমপিউটারের গতি বাড়ানোর জন্য ওই সব ফাইল মুছে ফেলা দরকার। কিন্তু নিচের কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে আপনি ওই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে পারেন। ধাপগুলো হলো-

    ১. My Computer আইকনে রাইট ক্লিক করে Manage অপশন সিলেক্ট করুন।

    ২. Event Viewer-এ ক্লিক করে Expand করে Application-এ রাইট ক্লিক করুন এবং আবির্ভূত কনটেক্সট মেনু হতে Clear All Events অপশন সিলেক্ট করুন। সেভ করতে চাইলে No বাটনে ক্লিক করুন। একইভাবে নিচের সিস্টেমের ইভেন্টগুলো Clear করুন।

    ৩. এবার My Computer থেকে বের হয়ে এসে Start মেনু থেকে Run সিলেক্ট করে Text Box-এ %Temp% লিখে Enter করুন। সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।

    ৪. একইভাবে StartRunTemp। সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।

    ৫. StartRunRecent। সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।

    ৬. StartRunPrefetch। সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।

    ৭. StartRunTree। এবার নিজেই দেখুন আপনার কমপিউটারের গতি কতটা বেড়েছে।

    উইন্ডোজ এক্সপি চমৎকারভাবে ডিএনএস রেজ্যুলেশনকে হ্যান্ডল করতে পারে। ডিএনএস ক্যাশ সাইজ বাড়িয়ে আরো ভালো স্পিড পেতে পারেন। এ কাজটি করার জন্য নিচে বর্ণিত এন্টি রেজিস্ট্রিতে যুক্ত করতে হবে। dnstuning.reg ফাইলে যা লেখা আছে, তা সেভ করুন এবং রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন করে তা রেজিস্ট্রিতে সেভ করে নেভিগেট করুন :HKEY_LOCAL_MACHINE/SYSTEM/Current Controlset/Services/Dnscache/Paramenter-এ ‘Cache Hash Table Bucket Size = dword : 00000001’ ‘Cache Hash Table Size = dword : 000012d’

    অপ্রয়োজনীয় ফাইল থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। লিস্টে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ এন্ট্রিসমূহ সহজেই শনাক্ত করা যায়। তাছাড়া রেজিস্ট্রিতে আপনি শুধু ডিসপ্লে এবং হিস্টোরিতে উপাদানের সংখ্যা নির্দিষ্ট করতে পারবেন তা নয়, বরং প্রত্যেক ধরনের ফাইলের জন্য আরো প্রোপার্টিজও নির্দিষ্ট করতে পারবেন লিস্টের EditFlags এন্ট্রি ব্যবহার করে।

    এ কাজের জন্য Start->Run-এ ক্লিক করে regedit টাইপ করে ওকে করুন।

    যদি হিস্টোরিতে এমপিথ্রি ফাইল আবির্ভূত হোক এটি না চান, তাহলে নেভিগেট করুন-HKEY_CLASSES_ROOT\.mp3 কী। ভিন্ন ধরনের ফাইলের জন্য যথাযথ এক্সটেনশনসহ আলাদা কী ভ্যালু থাকে।

    পরবর্তী ধাপে সংশ্লিষ্ট ধরনের ফাইল অর্থাৎ নেভিগেট করুন HKEY_CLASSES_ROOT\mp3file। এবার ডান দিকে DWORD বা BINARY ধরনের এন্ট্রি EditFlags খুঁজে দেখুন। যদি না থাকে তাহলে EditNewDWORD value সহযোগে তৈরি করে নিন। এতে ডবল ক্লিক করলে ওপেন হবে, এখানে Base অবশ্যই Hexadecimal হিসেবে সেট করা থাকতে হবে। এরপর 00100000 ভ্যালু এন্টার করে ওকে করুন।
    যদি এই ভ্যালু থাকে, তাহলে আপনাকে logical OR হেক্স ভ্যালুর সাথে লিঙ্ক করতে হবে। অন্যথায় আপনি অন্য কোনো প্রিডিফাইন্ড প্রোপার্টি পরিবর্তন করে ফেলবেন। কেননা হেক্স ভ্যালুর প্রতিটি বিট নির্দিষ্ট করে ভিন্ন প্রোপার্টি। বিদ্যমান ভ্যালু DWORD নাকি BINARY ধরনের, তার ওপর ভিত্তি করে নিচে বর্ণিত প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করা যায় :

    DWORD ভ্যালু : ভ্যালু লিঙ্ক করলে উইন্ডোজ ক্যালকুলেটর ব্যবহারবিধি সহজ হয়। View-Sceientific-এ ক্লিক করে প্রফেশনাল মোডে সুইচ করুন। এরপর সিলেক্ট করুন Hex অপশন। আউটপুট ফিল্ডে রেজিস্ট্রি হতে ভ্যালু এন্টার করুন এবং ওকেতে ক্লিক করুন অথবা টাইপ করুন 100000. =-এ ক্লিক করলে নতুন ভ্যালু দেখায়। রেজিস্ট্রিতে EditFlag-এ ডবল ক্লিক করুন। ক্যালকুলেটরের ফলকে ওভাররাইট করুন এবং ওকে করে নিশ্চিত করুন।

    BINARY ভ্যালু : BINARY-র জন্য বিট সিকোয়েন্স বৈধ। এ কারণে 00001000 ভ্যালু ব্যবহার করতে হবে ‘OR’ ফাংশনের জন্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, mp3file-এর জন্য বিদ্যমান ভ্যালু 00000100. উইন্ডোজ ক্যালকুলেটর সিলেক্ট করুন Bin, টাইপ করুন 100 এবং On-এ প্রেস করুন। =-এ ক্লিক করলে ফলাফল প্রদর্শিত হবে 1100 এবার ওকে তে ক্লিক করে রেজিস্ট্রি ক্লোজ করুন। একই পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি সিদ্ধামত্ম নিতে পারেন ডকুমেন্ট হিস্টোরিতে গ্রাফিক্স বা ভিডিও আবির্ভূত হবে কিনা।

    টাইম লিমিট সেটিং

    কখনো কখনো আপনার কমপিউটারকে অন্যদের ব্যবহারের জন্য প্রটেকশন ছাড়া উন্মুক্ত রাখতে হয়। এর ফলে আপনার সিস্টেমটির অপব্যবহার হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে ভিসতায় প্যারেন্টাল কন্ট্রোলকে সক্রিয় করতে পারেন, যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর আপনার অনুপস্থিতিতে কমপিউটার শাটডাউন করবে। এ কাজটি করতে পারেন নিচে বর্ণিত ধাপগুলো সম্পন্ন করে :

    Start->Control Panel-এ ক্লিক করুন।
    User account and family safetly লিঙ্কে ক্লিক করুন।
    Parental Control লিঙ্কে ক্লিক করুন এবং যথাযথ অ্যাকাউন্ট সিলেক্ট করুন।
    On, enforce current settings-এ ক্লিক করুন।
    Time Limits-এ ক্লিক করুন।
    প্রয়োজন অনুযায়ী টেবলকে ম্যানিপুলেট করুন।
    পরিশেষে ওকে ক্লিক করুন।

    উইন্ডোজ এক্সপি সিক্রেটস

    ০১. আপনি যদি উইন্ডোজের সিস্টেম সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে কমান্ড প্রম্পটে গিয়ে টাইপ করুন systeminfo টাইপ করে এন্টার চাপলে আপনাকে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য দেখাবে। যদি সেভ করতে চান, তাহলে টাইপ করুন systeminfo>info.txt। এটি পাবেন C:\Documents and Settings\your username ফোল্ডারে গিয়ে।
    ০২. আপনি যদি চান সরাসরি ফাইল ডিলিট হবে রিসাইকেল বিনে যাবেন না তাহলে Run-এ গিয়ে টাইপ করুন regedit.msc;
    এরপর সিলেক্ট করুন User Configuration, Administrative Templates, Windows Components, Windows Explorer. এখানে আপনি ডান পাশের লিস্ট থেকে Do not move deleted files খুঁজে বের করে এনাবল করুন।
    ০৩.উইন্ডোজ এক্সপি কিছু সিস্টেম সফটওয়্যার লুকিয়ে রাখে, যাতে আপনি রিমুভ করতে না পারেন। যদি সেগুলো দেখতে চান তাহলে রানে গিয়ে টাইপ করুন c:\windows/inf/sysoc.inf. এখানে hide শব্দটি খুঁজে বের করে রিমুভ করুন। এরপর Control Panel-এ Add/Remove Windows Components-এ গিয়ে যা ইচ্ছে হয় রিমুভ করুন।
    ০৪. স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করলে তা দেরিতে স্ক্রিনে আসে। যদি দ্রুতগতিতে করতে চান, তাহলে Run-এ গিয়ে টাইপ করুন regedit. এরপর সিলেক্ট করুন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop/MenuShowDelay-তে ক্লিক করে ভ্যালু ৪০০ হতে ০ করুন।
    ০৫. Windows key + Break চাপলে System Properties ডায়ালগবক্স আসবে। Windows key + Tab চাপলে টাস্কবার মুভ করা যায়।

    ওয়ার্ডে তৈরি করা ডকুমেন্টকে প্রাণবন্তু করে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন সাউন্ড ফাইল যুক্ত করে, যা কিছুটা হলেও মাল্টিমিডিয়ার অনুভূতি দেবে আপনাকে। নিচে বর্ণিত ধাপ অনুসরণ করে ওয়ার্ড ডকুমেন্টে সাউন্ড যুক্ত করতে পারবেন :

    * যে অবস্থান থেকে সাউন্ড যুক্ত অর্থাৎ ইনসার্ট করতে চান, সেখানে কার্সর সেট করুন।
    * Insert মেনু থেকে Object অপশন সিলেক্ট করলে Object ডায়ালগ বক্স আবির্ভূত হবে।
    * Create from File ট্যাব সিলেক্ট করুন।
    * Browse-এ ক্লিক করুন এবং আপনার কমপিউটারের হার্ডডিস্কে রক্ষিত যে সাউন্ড ফাইলকে যুক্ত করতে চান, তা সিলেক্ট করুন।
    * ওকে ক্লিক করুন।
    * স্পিকারের মতো দেখতে একটি আইকন আপনার ডকুমেন্টে ইনসার্ট হবে। এই স্পিকার আইকনে ডবল ক্লিক করে সাউন্ড শুনতে পারবেন।
    বি:দ্র: একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আপনি ডুকমেন্ট মিডিয়া যেমন- ভিডিও ও ইমেজ ইনসার্ট করতে পারবেন।
    জালাল।

    বুট টাইমে ডিফ্র্যাগমেন্টেশন মাইক্রোসফট উইন্ডোজের নতুন কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। এর মানে সব প্রয়োজনীয় বুট ফাইল বুট হওয়ার সময় হার্ড ড্রাইভে ডিফ্র্যাগমেন্ট হয়ে যাবে, ফলে আপনার কমপিউটার বুটিং আগের চেয়ে দ্রুত হবে। বাই ডিফল্ট হিসেবে এটি অ্যানাবল থাকে, তবে ডিজেবল থাকলে তাহলে তা অ্যানাবল করে নিন। প্রথমে রান-এ গিয়ে লিখুন Regedit. যথারীতি নিন্মোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করুন HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Dfrg\BootOptimizeFunction
    BootOptimizeFunction-এ গিয়ে আপনি ডান পাশের Enable ফাইলটির ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে Modify সিলেক্ট করুন। এখানে Value-তে গিয়ে যদি N থাকে তাহলে Y করে দিন। কমপিউটার রিবুট করুন।

    সিস্টেমে গুরুতর এরর থাকলে উইন্ডোজ এক্সপি বাই-ডিফল্ট মেশিন রিস্টার্ট করবে। এ রিবুট সংঘটিত হয় এরর মেসেজ রেকর্ড করার জন্য যাতে করে ট্রাবলশূটিং করা যায়। এর ফলে সিস্টেমে কোনোরকম সতর্ক সঙ্কেত না জানিয়ে সিস্টেম রিস্টার্ট হয়। উইন্ডো এক্সপির স্বয়ংক্রিয় রিস্টার্ট ফিচারকে ডিজ্যাবল করতে চাইলে নিচে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে :

    * Start Settings Control Panel-এ ক্লিক করলে কন্ট্রোল প্যানেল উইন্ডোজ ওপেন হবে।
    * কন্ট্রোল প্যানেল উইন্ডোতে System আইকনে ডবল ক্লিক করুন।
    * উইন্ডোজ এক্সপি ভার্সনের ওপর ভিত্তি করে আপনি হয়তো সিস্টেম আইকন নাও পেতে পারেন। তাই System আইকন দেখার জন্য বাম প্যানে Switch to Classic View-এ ক্লিক করুন।
    * সিস্টেম প্রোপার্টিজ উইন্ডোতে Advanced ট্যাবে ক্লিক করুন।
    * স্টার্টআপ অ্যান্ড রিকোভারির Settings-এ ক্লিক করুন।
    * স্টার্টআপ অ্যান্ড রিকোভারি উইন্ডোর Automatically restart চেকবক্স ক্লিয়ার করুন।
    * স্টার্টআপ অ্যান্ড রিকোভারি উইন্ডোর ওকে-তে ক্লিক করুন।
    * সিস্টেম প্রোপার্টিজ উইন্ডোর ওকে-তে ক্লিক করুন। এরপর BSOD সমস্যা আবির্ভূত হয় অথবা সিস্টেমকে থামিয়ে দেয় এমন কোনো সমস্যায় সিস্টেম আর স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিবুট হবে না। ম্যানুয়ালি সিস্টেম রিবুট করতে বলবে।

    ব্রাউজার হিসেবে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেননি এমন ইউজারের সংখ্যা হয়তো খুব কমই। আসলে ওপেনসোর্সভিত্তিক ফ্রিওয়্যার এই ব্রাউজারটির সুবিধাগুলো এমন যে তা খুব সহজেই বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ফায়ারফক্স আসলে স্বাধীনচেতা ও নিবেদিতপ্রাণ অসংখ্য প্রোগ্রামের পরিশ্রমের ফসল। ব্রাউজার হিসেবে ফায়ারফক্স থেকে পাওয়া বহুমুখী সুবিধাই মূলত এই জনপ্রিয়তার কারণ। প্রধান তিনটি অপারেটিং সিস্টেম- উইন্ডোজ, লিনআক্স ও ম্যাকিনটশের জন্যই ফায়ারফক্সের কম্প্যাটিবল ভার্সন রয়েছে। w3schools.com থেকে পাওয়া সূত্র অনুসারে ডিসেম্বর ২০০৮-এ ব্যবহারকারীর শতকরা হিসেবে বিভিন্ন ব্রাউজারের জনপ্রিয়তার পরিসংখ্যান এখানে উল্লেখ করা হলো :

    ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৭ : ২৬.১%
    ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৬ : ১৯.৬%
    গুগল ক্রোম : ৩.৬%
    মজিলা ফায়ারফক্স : ৪৪.৪%
    সাফারি : ২.৭%
    অপেরা : ২.৪%

    ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার থেকে তুলনামূলক নতুন হওয়া সত্ত্বেও ফায়ারফক্সের জনপ্রিয়তা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারকে ছাড়িয়ে গেছে। এই সাইটে প্রবেশ করে যদি আগের মাসগুলোর পরিসংখ্যান লক্ষ করা হয় তাহলে সহজেই অনুমেয়, অল্প সময়ের মধ্যে অন্য সব ব্রাউজারকে ছাড়িয়ে জনপ্রিয়তার দিক থেকে ফায়ারফক্স অনেক উপরে অবস্থান করবে।



    বিশ্বের ৪৫টিরও বেশি ভাষায় ফায়ারফক্স ব্যবহার করা যাচ্ছে। এটা হলো বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা মজিলা কমিউনিটি সদস্যদের প্রচেষ্টার ফসল। সবচেয়ে আনন্দের ব্যাপার হলো ফায়ারফক্স এখন বাংলাতেও ব্যবহার করা যাচ্ছে। তবে এটি ভারতীয় বাংলা। সম্ভবত ভারতীয় বাঙালীদের উদ্যোগে এ ভার্সনটি বের হয়েছে। বাংলা ভার্সনটি ডাউনলোড করার জন্য http : //www.mozilla.com/en-US/firefox /all.html লিঙ্কে প্রবেশ করুন।

    এ লেখার উদ্দেশ্য হলো ফায়ারফক্সের বিভিন্ন অ্যাড-অন্সের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া ও ফায়ারফক্সে কীভাবে অ্যাড-অন্স ইন্টিগ্রেট বা যোগ করে একে নানমুখী কাজে লাগানো যায়।

    এক্সটেনশনস অ্যাড-অন্স প্লাগইনস ও থিমস

    ফায়ারফক্সের অ্যাড-অন্স হলো এমন কিছু ক্ষুদ্র সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম যা ফায়ারফক্সের বিভিন্ন ফাংশনালিটি ও ফিচার বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ধরনের অসংখ্য অ্যাড-অন্স রয়েছে যা ফায়ারফক্সের সাথে যুক্ত করে নিলে নির্দিষ্ট কিছু অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- ‘জি-মেইল ম্যানেজার’ নামে একটি অ্যাড-অন্স ফায়ারফক্সের সাথে যুক্ত করে নিলে ব্রাউজারের স্ট্যাটাসবারে জি-মেইলের ইনবক্স মেইল স্ট্যাটাসসহ আরো অনেক কিছু দেখা যাবে, যা ইউজারকে জি-মেইল অ্যাকাউন্ট লগইন করার জন্য প্রয়োজনীয় সময় ও কিছু্টা ঝামেলা থেকে বাঁচায়। অ্যাকাউন্টে লগইন না করে নতুন কোনো মেইল আসলে তার সংকেত বার্তা ব্রাউজারের স্ট্যাটাসবার থেকেই পাওয়া যায়।



    থিম ফায়ারফক্সের আউটলুকিংয়ে পরিবর্তন আনে, যা ইউজার ইন্টারফেসকে কাস্টোমাইজ করার সুযোগ দেয়। এমন কিছু ফিচার বা ফাংশনালিটি আছে যা ব্রাউজারের মৌলিক কার্যবিধির মধ্যে পড়ে না। প্লাগইনস এই বাড়তি কিছু ওয়েব ফাংশনালিটি ব্রাউজারকে সাপোর্ট করতে সাহায্য করে। ইদানীং ওয়েবসাইটকে আরো আকর্ষণীয় করার জন্য ফ্ল্যাশের ব্যবহার অনেক বেড়ে গেছে। আপনার ব্রাউজারে যদি ফ্ল্যাশফাইল সাপোর্ট করার জন্য প্লাগইনস ইনস্টল করা না থাকে তাহলে ওই অংশটুকু দেখতে পাবেন না। শকওয়েভ প্লাগইনসটি ইনস্টল করা থাকলে এ সমস্যাটা দূর হয়।

    ফায়ারফক্সে অ্যাড-অন্স যুক্ত করা

    দু’ভাবে ফায়ারফক্সে অ্যাড-অন্স যুক্ত করা যায়। ফায়ারফক্সের মেনুবার থেকে অ্যাড-অন্স অপশনের সাহায্যে এবং মজিলার সাইট ব্রাউজ করে সেখান থেকে অ্যাড-অন্স খুঁজে নিয়ে।



    প্রথম পদ্ধতিটি দেখা যাক। ওয়েবসাইট থেকে সাধারণভাবে ফাইল ডাউনলোডের মতো ইউটিউব বা এধরনের সাইট থেকে ভিডিও ফাইলগুলো সহজে ডাউনলোড করা যায় না। ফায়ারফক্সের কিছু অ্যাড-অন্স রয়েছে, যা এধরনের সাইট থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কাজটি খুব সহজ করে ফেলেছে।

    কেউ হয়তো অনুভব করল, ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করা যায় এমন কিছু দরকার। সমস্যাটি সমাধানের জন্য ফায়ারফক্সকে কীভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

    প্রথমে ফায়ারফক্স ব্রাউজার চালু করতে হবে। মেনুবারের টুলস মেনু থেকে অ্যাড-অন্স সিলেক্ট করলে। ছোট একটি অ্যাড-অন্স উইন্ডো খুলবে। এবার ‘গেট অ্যাড-অন্স’ ট্যাবটি সিলেক্ট করতে হবে। সাধারণত প্রথমেই এই ট্যাবটি সিলেক্ট করা থাকে। বামপাশে একটি সার্চ বক্স দেখা যাবে। সার্চ বক্সে youtube downloader লিখে সার্চ আইকনে ক্লিক করলে কিছুক্ষণের মধ্যে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড সহায়ক কিছু অ্যাড-অন্স দেখা যাবে।

    ছবিতে মোট ৪টি অ্যাড-অন্স এসেছে। এগুলো মধ্যে প্রথমটি অর্থাৎ অ্যান্ড ডট কম-টিউব ডাউনলোডারটিই ভালো মনে হিসেবে বিবেচিত। এবার ‘অ্যাড টু ফায়ারফক্স’ বাটনে ক্লিক করলে। কিছুক্ষণের মধ্যে ‘সফটওয়্যার ইনস্টলেশন’ উইন্ডো আসবে। ইনস্টল বাটনে ক্লিক করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে শেষে ফায়ারফক্স রিস্টার্টের জন্য রিস্টার্ট বাটনে ক্লিক করতে হবে। অ্যাড-অন্সটি সফলভাবে ইনস্টল হলো কিনা দেখার জন্য টুলস থেকে অ্যাড-অন্স সিলেক্ট করে উইন্ডোর ‘এক্সটেনশনস’ ট্যাবে ক্লিক করলে এক্সটেনশন লিস্টে নতুন ইনস্টল করা অ্যাড-অন্সটি দেখাবে।

    এবার সাইটে www.youtube.com প্রবেশ করুন। আপনার পছন্দের ভিডিও ক্লিপটি খুঁজে বের করুন এবং সেটি ইউটিউবের প্লেয়ারে প্লে করুন। ইউটিউবের ফ্ল্যাশ প্লেয়ারে ওই ক্লিপ লোড হতে থাকবে। কিছুক্ষণের জন্য ছোট্ট একটি মেসেজ ভেসে উঠবে ওই ফাইলটি ডাউনলোড করার জন্য। ওই মেসেজের লিঙ্কে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হবে। এছাড়া ভিডিওক্লিপটি ফ্ল্যাশ প্লেয়ারে লোড হওয়ার সময় অ্যান্ট টুলবারের ‘ডাউনলোড’ বাটনে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হবে।

    উল্লেখ্য, ইউটিউবে রাখা ক্লিপগুলো .flv এক্সটেনশনের বা ফরমেটের। এফএলভি ফরমেট সমর্থন করে এমন প্লেয়ার দিয়ে ফাইলগুলো চালাতে হবে। পিসিতে উইন্ডোজ সি ড্রাইভে ইনস্টল করা থাকলে এবং ইউজার লগইন নেম স্কাই হলে ফাইলগুলো C :\Documents and Settings\sky \Application Data\Mozilla\Firefox\Profiles \xi32ssf4.default\antbar লোকেশনে গিয়ে সেভ হবে।

    এবার মজিলার সাইট থেকে অ্যাড-অন্স কীভাবে খুঁজে নিয়ে ইনস্টল করা যায় তা দেখা যাক। প্রথমে https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/ লিঙ্কে প্রবেশ করুন। অ্যাড-অন্স, থিম, প্লাগইনসগুলো এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে রাখা হয়েছে। আবার সার্চ করেও প্রয়োজনীয় অ্যাড-অন্সটি খুঁজে পাওয়া যায়। অ্যাডভান্সড সার্চিংয়ের মাধ্যমে আরো দক্ষভাবে প্রয়োজনীয় অ্যাড-অন্সটি খুঁজে আনা যায়। যে প্রধান ক্যাটাগরিতে অ্যাড-অন্স বা এক্সটেনশনগুলোকে বিন্যস্ত করা হয়েছে সেগুলো হলো- অ্যালার্ট অ্যান্ড আপডেট, অ্যাপিয়ারেন্স, বুকমার্ক, ডিকশনারি অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ প্যাক, ডাউনলোড ম্যানেজমেন্ট, ফিড নিউজ অ্যান্ড ব্লগিং, ল্যাঙ্গুয়েজ সাপোর্ট, ফটো মিউজিক অ্যান্ড ভিডিও, প্লাসইনস, প্রাইভেসি অ্যান্ড সিকিউরিটি, সার্চ টুলস, সোস্যাল অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ট্যাব, থিম, টুলবার, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি।

    জি-মেইল ম্যানেজারের কথা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। এই অ্যাড-অন্সটি খোঁজার জন্য এই পেজের সার্চ বক্সে গিয়ে ‘Gmail Manager’ লিখে সার্চ দিলে কিছুক্ষণের মধ্যে সার্চ-রেজাল্ট পেজটিতে লিস্ট আকারে দেখাবে।

    এবার এখান থেকে ‘অ্যাড টু ফায়ারফক্স’ বাটনে ক্লিক করে আগের মতো করে ইনস্টল করতে হবে। উল্লেখ্য, অ্যাড-অন্সটি আপনার ব্যবহৃত ফায়ারফক্স ভার্সনের সাথে কম্প্যাটিবল কিনা তা ইনস্টলের আগে দেখে নিতে হবে।

    প্রয়োজনীয় কিছু অ্যাড-অন্স

    এই সাইটে অনেক অ্যাড-অন্স পাওয়া যাবে। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় কিছু অ্যাড-অন্স সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোকপাত করা হয়েছে।

    মাউসলেস ব্রাউজিং :

    শুধু কী-বোর্ড ব্যবহার করে সম্পূর্ণরূপে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার সুবিধা দেবে এই অ্যাড-অন্সটি। ওয়েবপেজের বিভিন্ন লিঙ্ক, বাটন ইত্যাদির পাশে কিছু ইউনিক নম্বর উল্লেখ করা থাকে। কোনো বাটনে ক্লিক করতে বা কোনো লিঙ্কে যেতে কী-বোর্ড দিয়ে ওই নম্বর টাইপ করে এন্টার প্রেস করলেই হবে।

    ফক্স ক্লকস :

    যাদেরকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে বিভিন্ন প্রয়োজনে যোগাযোগ রাখতে হয় এবং যে ক্ষেত্রে ওই দেশগুলোর স্থানীয় সময় জানা খুব প্রয়োজন, তখন কাজে আসবে এই অ্যাড-অন্সটি। ব্রাউজারের স্ট্যাটাসবারে নিজের সিলেক্ট করে দেয়া দেশগুলোর স্থানীয় সময় দেখাবে।

    ইয়াহু মেইল নোটিফায়ার :

    এই অ্যাড-অন্সটি ইন্টিগ্রেট করে নিলে ব্রাউজারের স্ট্যাটাসবারে ইয়াহু মেইলের ইনবক্স স্ট্যাটাস জানা যাবে। এজন্য আলাদাভাবে মূল অ্যাকাউন্টে লগইন করে থাকার প্রয়োজন পড়বে না।

    টাইম ট্র্যাকার :

    কতক্ষণ ওয়েব ব্রাউজ করেছেন বা কোন ট্যাবে (সাইটে) কতক্ষণ সময় কাটিয়েছেন তার হিসেব রাখতে সাহায্য করবে।

    জি-মেইল চেকার :

    জি-মেইল অ্যাকাউন্টে নতুন কোনো মেইল আসলে জানান দেবে। ইনস্টলের পর এটি অবস্থান করে ব্রাউজারের স্ট্যাটাসবারে।

    ফেসবুক :

    ফেসবুকে দ্রুত অ্যাক্সেস করা ও এ সম্পর্কিত আরো নানা ধরনের ফিচারের জন্য এ টুলবার।

    প্রে টাইম :

    দৈনিক প্রার্থনার নির্দিষ্ট সময়গুলো জানিয়ে দেবে।

    জিটক স্লাইডবার :

    জি-মেইল অ্যাকাউন্টে লগইন না করে কিংবা গুগলটক সফটওয়্যারটি ইনস্টল করা ছাড়াই এই অ্যাড-অন্সের সাহায্যে সহজেই গুগল চ্যাট করা যায়।

    স্ন্যাপ শটস :

    প্রচলিত পদ্ধতিতে স্ক্রিন শট নেয়ার মাধ্যমে ইমেজ হিসেবে পিসির স্ক্রিনের শুধু দৃশ্যমান অংশটুকু পাওয়া যায়। এই অ্যাড-অন্সের সাহায্যে পুরো ওয়েব পেজ বা নির্দিষ্ট কোনো অংশের ইমেজ সহজে পাওয়া যায়।

    ফ্ল্যাগফক্স :

    বর্তমানে যে ওয়েবসাইট ব্রাউজ করছেন সেই সাইটের সার্ভারের কান্ট্রি লোকেশনসহ আরো বিস্তারিত তথ্য দেখাবে।

    ডিকারেন্সি :

    বিভিন্ন দেশের কারেন্সি এক্সচেঞ্জ রেট বা মুদ্রা বিনিময় হার জানা যাবে।

    এক্সটেনডেড স্ট্যাটাসবার :

    অপেরা ব্রাউজারের স্ট্যাটাস যেসব প্যারামিটার ডিসপ্লে করে এই অ্যাড-অন্স ইনস্টল করলে একই সুবিধা পাওয়া যাবে। এতে পেজ লোডিং স্পিড, লোডিং টাইম, পেজের কত অংশ লোড হয়েছে, ইমেজ ইত্যাদি তথ্য জানা যাবে।

    আইই ভিউ :

    ফায়ারফক্স দিয়ে ব্রাউজ করার সময় সেটির যদি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ভিউ চান তাহলে এই অ্যাড-অন্স ব্যবহার করুন। এটি অনেকটা ফায়ারফক্সের মধ্য দিয়ে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে ব্রাউজিং।

    ফায়ারবাগ :

    যারা ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্টের সাথে জড়িত তাদের কাছে এই অ্যাড-অন্সটির গুরুত্ব অপরিসীম। কোনো ওয়েবপেজের গঠন বোঝা বা বিশ্লেষণের জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।

    ফায়ারএফটিপি :

    এটি একধরনের ফাইল ট্রান্সফার প্রটোকল। লোকাল পিসি থেকে সার্ভারে কিংবা সার্ভার থেকে লোকাল পিসিতে ফাইল ট্রান্সফারের জন্য ব্যবহার করা হয়।

    ইমেজ জুম :

    ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ে অনেক সময় ওয়েবপেজের ইমেজ বা পেজ বড় করে দেখার প্রয়োজন হয়। এই সুবিধাগুলো দেবে ইমেজ জুম অ্যাড-অন্সটি।

    পাসওয়ার্ড মেকার :

    পাসওয়ার্ড তৈরি করতে সাহায্য করবে। বিভিন্ন সাইট বা মেইলের জন্য আমরা হয়তো ঘুরেফিরে নির্দিষ্ট কিছু পাসওয়ার্ড ব্যবহার করি, যা অনেকক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ হতে পারে। ভালো কিছু পাসওয়ার্ডের ধারণা পাওয়া যেতে পারে এখান থেকে।

    স্মল স্ক্রিন রেন্ডারার :

    কোনো সাইট মোবাইল ফোন বা বিভিন্ন হ্যান্ডহেল্ড ডিভাইস থেকে ব্রাউজ করলে যে ধরনের ভিউ পাওয়া যায় তার ধারণা বা আউটপুট পাওয়া যাবে এখান থেকে।

    এধরনের অসংখ্য অ্যাড-অন্স রয়েছে। নিজেকে সেগুলো খুঁজে নিতে হবে। আর এভাবে আপনার ফায়ারফক্স হয়ে উঠবে আরো আকর্ষণীয় একটি ব্রাউজার।

    শনিবার, ২৩ মে, ২০০৯

    কাজের প্রয়োজনে অনেক সময় একাধিক উইন্ডো খুলে রাখতে হয়। অনেক সময় দেখা যায় একাধিক উইন্ডো খোলার কারণে টাস্কবারের উইন্ডোর টাইটেল দেখা যায় না, এমনকি টাস্কবারেও সবগুলো উইন্ডো দেখা যায় না। কিন্তু সবগুলো উইন্ডোর টাইটেল দেখা গেলে হয়তো আপনার কাজের সুবিধা হতো। এমন যদি হত উইন্ডোর টাইটেলবার ছাড়া বাকিগুলো লুকানো যেন! তাহলে ডেক্সটপে অনেক অনেক উইন্ডো খোলা রেখে কাজ করা যেত এবং টাইটেলগুলো দেখা যেত। এমনই সুবিধার জন্য ফ্রি সফটওয়্যার উইনরোল ব্যবহার করতে পারেন। উইনরোল সফটওয়্যারটি চালু রাখা অবস্থায় আপনি ওপেন করা যে কোন উইন্ডোর (প্রোগ্রাম/ফোল্ডার) টাইটেলবারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে টাইটেলবার ছাড়া বাকী সব লুকাবে। ফলে ডেক্সটপে একাধিক ওপেন করা উইন্ডো খুলে রাখা যাবে যার টাইটেল দেখা যাবে। আবার আগের মত সম্পূর্ণ উইন্ডো পেতে চাইলে টাইটেলবারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলেই হবে। সফটওয়্যারটি (৮৯ কিলোবাইট) www.palma.com.au/winroll সাইট থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করলে তা সিস্টেম ট্রেতে অবস্থান করবে।

    আপনার বাড়িতে অন্যান্য ইউজারের হাত থেকে আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলটি নিরাপদে বা লুকিয়ে রাখার জন্য এই টিপটি খু্বই উপকারী। একটু ভাবুন যদি একটি বাড়িতে অথবা একটি অফিসে অনেকজন ইউজার একই কম্পিউটার ব্যবহার করে, তাহলে এর মধ্যে আপনার ব্যক্তিগত ফাইলগুলো ১০০% নিরাপত্তার কোন ব্যবস্থা থাকে না। আপনি হয়তো বা ৩য় কোন সফ্‌টওয়্যার ব্যবহার করবেন আপনার ফাইলটির নিরাপত্তার জন্য, কিন্তু আপনার মাইক্রোসফ্‌ট উইন্ডোজ এ এর কোন প্রয়োজনই নেই। আপনি উইন্ডোজ (এক্সপি, ২০০৩, ভিসটা) এ এট্রিব কমান্ড ব্যবহার করে সহযেই আপনার ফাইল অথবা ফোল্ডারটির এট্রিবিউট (রিড অনলি, হিডেন) চেন্ঞ্জ করতে পরেন, এবং আপনার ফাইলটিকে দিতে পারেন ১০০% নিরাপত্তা।
    নিন্মানুসারে ফাইল/ফোল্ডারের এট্রিবিউট (Attribute) এডিট করতে হয়:-
    ১. এটা করার জন্য আপনার কম্পিউটারটি অবশ্যই এডমিনিস্ট্রেটরে (Administrator) লগ ইন হতে হবে।
    ২. এবার আপনা আপনার যে ফাইল/ফোল্ডারটি হাইড করতে পান তার পাথটি ভাল করে দেখে নিন। (উদাহরণস্বরুপ ধরুন আমার কম্পিউটারে D:\ ড্রাইবে borhan নামে একটি ফোল্ডার আছে)
    ৩. প্রথমে start মেনু থেকে run ডায়ালগ বক্স খুলুন, এর মধ্যে সিএমডি (cmd) লিখে ok চাপুন। (চিত্র - ১)
    ৪. এবার টাইপ করুন এই কমান্ডটি “attrib +s +h D:\borhan” এবং ইন্টার চাপুন কমান্ডটি এক্সিকিউটের জন্য। (চিত্র - ২)
    চিত্র - ২
    ৫. এই কমান্ডটি আপনার D:\ ড্রাইব থেকে borhan নামের ফোল্ডারটি হাইড করে ফেলবে। আপনি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
    ৬. অন্য কেই এই ফোল্ডারটি আনহাইড করতে পারবে না। “Show hidden files and folders” অপশনটি ব্যবহার করে ও নয়।
    ৭. আপনি যখন ফোল্ডারটি আনহাইড করতে পান তখন আবার কমান্ড প্রম্পট খুলুন এবং এই কমান্ডটি “attrib –s –h D:\borhan” টাইপ করে এন্টার চাপুন, তাহলে আপনার ফোল্ডারটি আনহাইড হয়ে যাবে। (চিত্র - ৩)
    চিত্র - ৩
    (বিশেষ দ্রষ্টব্য:- আপনি যদি কোন ফোল্ডার হাইড/আনহাইড করতে চান তাহলে আপনাকে কমান্ড দেওয়ার সময় শুধু ফোল্ডারের নাম টাইপ করলেই চলবে, কিন্তু যদি কোন ফাইল হাইড/আনহাইড করতে হয় তাহলে আপনাকে কমান্ড দেওয়ার সময় ফাইলটির নাম সহ ফাইল টাইপটি লিখতে হবে। যেমন:- .jpeg , .mpeg , .rar , .doc etc )।

    উইন্ডোকে সচ্ছ করুন

    কম্পিউটারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে মাল্টিটাস্ক। এর ফলে কম্পিউটার এক সাথে একাধিক প্রোগ্রাম/এ্যাপলিকেশন নিয়ে কাজ করা য়ায়। কিন্তু একাধিক প্রোগ্রাম বা ফোল্ডারে উইন্ডো খোলা থাকলে নিচের উইন্ডোটি বা ডেক্সটপ দেখা যায় না। কোন উইন্ডো যদি সচ্ছ (ট্রান্সপারেনিন্স) হতো তাহলে সহজেই নিচের উইন্ডো বা ডেক্সটপ দেখা যেত। আপনি চাইলে এমনই বৈচিত্র আনতে পারেন। গ্লাস২কে নামের মাত্র ৫৬ কিলোবাইটের একটি সফটওয়্যারের সাহায়্যে এমনটি করা য়ায়।
    http://chime.tv/products/glass2k/Glass2k.exe লিংক থেকে আপনি সফটওয়্যারটি বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে টাস্কবারে সফটওয়্যারের আইকন দেখা যাবে। এবার যে উইন্ডোকে সচ্ছ করতে চান সেই উইন্ডোর উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে একটি মেনু আসবে যেখানে যে সংখ্যার উপরে ক্লিক করেলে শতকরা কত ভাগ গ্লাস হিসাবে দেখতে চাচ্ছেন সেই হিসাবে সচ্ছ হবে। আপনি চাইলে সেটিং থেকে আনুসঙ্গিক কিছু পরিবর্তন করে নিতে পারেন।

    ছবির ভিতরে ফাইল লুকিয়ে রাখা

    আপনি চাইলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফাইল জিপ করে একটি ছবির (ইমেজ) মধ্যে লুকিয়ে রাখতে পারেন। এজন্য আপনাকে যেকোন আর্কাইভ সফটওয়্যার (উইনজিপ, উইনরার, সেভেনজিপ ইত্যাদি) ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোকে জিপ (zip, rar,7-zip) যেকোন ফরম্যাটে) করুন। ধরি আপনার জিপ করা ফাইলের নাম document.zip এবং যে ছবির সাথে যুক্ত করবেন সেই ইমেজ ফাইলের নাম mehdi.jpg (অন্য ফরম্যাটের ইমেজ হলেও হবে)। এখন এই ফাইল দুটি একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রাখুন। এবার কমান্ড প্রোম্পট (রানে গিয়ে cmd লিখে ওকে করলেই হবে) খুলুন এবং উক্ত নির্দিষ্ট ফোল্ডারে ঢুকুন। এবার copy /b mehdi.jpg + document.zip new.jpg লিখে এন্টার করলে একই ফোল্ডারে new.jpg নামে নতুন একটি ইমেজ ফাইল তৈরী হবে। আপনি যদি উক্ত ইমেজ ফাইলটি খুলে দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন mehdi.jpg এর ছবিটি দেখা যাচ্ছে কিন্তু আপনি কোন ভাবেই document.zip ফাইল বা জিপ ফাইলের ভিতরের কোন তথ্য/ফাইল দেখতে পাবেন না। স্বাভাবিক ভাবে আপনার এই new.jpg ছবিটি অন্য দেখে কেউ ঘুনাক্ষরে ভাবতে পারবে না এর মাঝে কোন ফাইল (গুরুত্বপূর্ণ) আছে বা থাকতে পারে। এরপরে প্রয়োজনে উক্ত ফাইলটি পেতে হলে new.jpg ফাইলটি যে কোন আর্কাইভ (উইনজিপ/ উইনরার/ সেভেনজিপ) থেকে আনজিপ করলেই হবে।

    বর্তমানে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের মধ্যে এক্সপি ব্যবহারকারীই বেশী। আপনি যদি উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারকারী হন তাহলে ভিসতার মত ত্রিমাত্রিক এ্যারে (উইন্ডোজ ফ্লিপ থ্রিডি) ব্যবহার করতে পারেন ছোট একটি সফটওয়্যারের (৩৮৯ কিলোবাইট) সাহায্যে। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার কোন ঝামেলা নেই। সফটওয়্যারটি আনজিপ করে সরাসরি চালু করলে একটিভ উইন্ডোর টাইটেল বারের কন্টোল বাটগুলোর বামে অর্থাৎ মিনিমাইজ বাটনের বামে নতুন একটি বাটন আসবে যাতে ক্লিক করলে উইন্ডোটি ত্রিমাত্রিক ভাবে এক সাইটে সরে যাবে। এবার আপনি যদি এই উইন্ডোটি ডানে/বায়ে বা উপরে নিচে সারাতে থাকেন তাহলে দেখবেন উইন্ডোজ আকৃতি পরিবর্তন হচ্ছে। আপনি যদি এভাবে একাধিক উইন্ডো এক্সপির ডেক্সটপে রাখেন তাহলে ভিসতার ফ্লিপের ত্রিমাত্রিক আবহ তৈরী হবে।


    সফটওয়্যারটি http://davc73.free.fr/madotate/Madotate_2.02.02.zip লিংক থেকে ডাউনলোড করে আনজিপ করুন।

    এটা খুবই আকর্ষনীয় টিপ, বাড়িতে অথবা কোন অফিসে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্য খুবই আনন্দদায়ক। আপনি রেজিট্রি এডিটরের মাধ্যমে আপনার start মেনু থেকে Shutdown বাটনটি লুকিয়ে রাখতে পারবেন। এমনকি কেউ ctrl + del বাটন চেপেও কম্পিউটার shutdown করতে পারবে না।
    নিন্মানুসারে রেজাট্রি এডিটরে এডিট করতে হবে:-

    ১. এটা করার জন্য আপনার কম্পিউটারটি অবশ্যই এডমিনিস্ট্রেটরে (Administrator) লগ ইন হতে হবে।

    ২. প্রথমে start মেনু থেকে run ডায়ালগ বক্স খুলুন, এর মধ্যে Regedit লিখে ok চাপুন।

    ৩. Regedit বক্সে নিম্মোক্ত লোকেশানে যান:
    HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion \Policies\Explorer

    ৪. এখানে ডান পাশের প্যানেলে রাইট ক্লিক করে নতুন একটি DWORD ভ্যালু তৈরী করুন এর নাম দিন NoClose ।

    ৫. এখন একে ডাবল ক্লিক করলে এটি খুলে যাবে, এর ভ্যালু ডেটা বক্সে ১ লিখুন।

    ৬. এখন রেজিট্রি এডিটর বন্ধ করে, কম্পিউটার Restart করুন। আপনার কম্পিউটারে আর Shutdown বাটন দেখা যাবে না।

    ৭. এরপর আপনি যদি আবার আপনার Start মেনুতে Shutdown বাটনটি ফিরিয়ে আনতে চান তাহলে DWORD ভ্যালুর ভ্যালু ডেটা বক্সে ১ মুছে ০ লিখে দিন অথবা DWORD ভ্যালুটি Delete করে দিন। এবং কম্পউটারটি Restart করুন।

    run fast ur pc

    কম্পিউটার ব্যবহার করেন। কিন্তু কম্পিউটার এর পরিচরযা জানেন না। আস্তে আস্তে কম্পিউটার হয়ে উঠে ধীর গতির। ভাল ভাবে কাজ করতে পারেন না।আমাদের একটু অলসতার কারণেই কম্পিউটার ধীর হয়। আমরা অল্প কিছু সময় কম্পিউটারকে দিয়ে কম্পিউটার গতিশীল করতে পারি।

    ভাইরাস মুক্ত রাখুনঃ কম্পিউটার ধীর হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস।ভাইরাস শুধু আপনার কম্পিউটারকে ধীর করে না আপনার ড্রাইভগুলিকে কেটে দিতে পারে। ভাইরাসের প্রধানত ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রসার লাভ করে থাকে। তাই আজেবাজে সাইট থেকে বা অপ্রয়োজনীয় কোন ফাইল ডাউনলোড করবেন না। কোন সিডি ডিস্ক খোলার আগে এন্টি ভাইরাস দিয়ে পরিক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে নিন। কম্পিউটারে ভাল মানসম্মত এন্টি ভাইরাস রাখুন।ইন্টারনেটে খোজলেই হাজার হাজার ফ্রী এন্টি ভাইরাস দেখা যায় তবে সাবধান এসব আজেবাজে এন্টি ভাইরাস কম্পিউটার কে আরও ধীর করে দেয়। আপনি মেকাফী অথবা AVG ব্যবহার করতে পারেন। সাপ্তাহে কমপক্ষে একবার আপনার কম্পিউটার ভাইরাস স্কেন করুন। Automatic update অন করে দিন এতে নতুন সংস্কার আপনা আপনি ডাউনলোড হবে। ভাইরাস গার্ড অন করুন এতে কোন ভাইরাস কম্পিউটার এ ঢোকার সাথে সাথে এন্টি ভাইরাস তা ডিলিট করে দিবে। এক সাথে দুটি এন্টি ব্যবহার করবেন না।

    স্ক্যান ডিস্ক করুনঃ কম্পিউটারকে নিয়মিত স্কেন ডিস্ক করুন এতে কম্পিউটার এর বেড সেক্টর কেটে যাবে ফলে কম্পিউটার দ্রুত গতিতে কাজ করবে। এজন্য My Computer এ চলে যান। আপনার ড্রাইভ এর উপর ডান ক্লিক করুন। এখানে আসা মেনু থেকে Properties সিলেক্ট করুন। নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এথেকে Tools টব সিলেক্ট করুন। Error-Checking এর আওতাদিন Check Now … বাটনে ক্লিক করুন। Check Disk নামে একটি উইন্ডো আসবে। []Automatically file System errors ও []Scan for and attempt Recovery of Bed sector. চেক দিন সব শেষে Start বাটনে ক্লিক করুন।এভাবে প্রতিটি ড্রাইভে স্ক্যান ডিস্ক করুন।
    System Restore বন্ধঃ System Restore চালু থাকলে যখনি আপনি কোন ফাইল কেটে দিন তখন তা ডিলিট হয়ে System Volume Information নামক ফোল্ডারে জমা হয়। তাই এটি কম্পিউটারের জায়গা দখল করে এবং ভার্চুয়াল মেমোরি লো করে দেয়। যার ফলে কম্পিউটার ধীর হয়ে যায়। এটি বন্ধ করার জন্য My Computer এ ডান ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন। এখান থেকে System Restore টব সিলেক্ট করুন। [] Turn off System Restore on all drive এ চেক দিয়ে ওকে করুন।
    গ্রাফিক্স বন্ধ করুনঃ এক্সপি গ্রাফিক্স দ্বারা সম্মৃধ্য। কিন্তু এসব গ্রাফিক্স কম্পিউটার এর Ram এ অনেক জায়গা দখল করে।এসব গ্রাফিক্স দূর করার জন্য Control Panel থেকে System সিলেক্ট করুন। Advanced টব থেকে Performance এর আওতাধিন Setting ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো থেকে Adjust for best performance এ চেক দিয়ে OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন। যদিও কম্পিউটার কিছুটা খারাপ দেখা যাবে তবুও কম্পিউটার স্পীড সম্পন্ন হবে।

    আপনি নিশ্চয় ইন্টারনেটে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়েছেন। কিন্তু এখন বিজ্ঞাপন আপনার কাছে বিরক্তির কারণ হবে না। বিজ্ঞাপন দেখে যদি আয় করা যায় তাহলে বিরক্ত না হওয়াটাই স্বাভাবিক। আজ এমন একটি উৎসের সন্ধান দেব যেখান থেকে আয় করার মত সহজ উপায় আর নেই বলললেই চলে। এই খানে আপনি একটি বিজ্ঞাপন মাত্র ৩০ সেকেন্ড দেখে $০.০১ আয় করতে পারবেন। অর্থাৎ যত বিজ্ঞাপন দেখবেন তত টাকা! এই সুবিধাটি দেবে Bux.to নামের একটি ওয়েব সাইট। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য নিম্নের লিংকটিতে কিক করুন।
    http://bux.to/?r=mahfuzit
    লগ ইন করার পর Surf ads লিংকটিতে গিয়ে বিজ্ঞাপন দেখুন এবং আয় করুন।

    একটি PDF তৈরী করার পর হঠাৎ আপনার মনে হলো আরেকটা ফাইল এতে সংযোগ ভীষণ প্রয়োজন,তখন যা করণীয় তারই একটা সহজ উপায়ের কথা আজ বলব;-

    প্রথমে, আপনার তৈরী করা সদ্য PDF টি ওপেন করুন ।আপনার ডকুমেন্ট এর বামে অর্থাৎ Adobe acrobat এর বাম দিকের মার্জিনে bookmarks,signatures,pages,attachments,coments এর ট্যাবগুলি লক্ষ্যণীয় ।আপনি pages এর ট্যাব এ ক্লিক করুন । এখানে আপনি আপনার ফাইলগুলি নম্বার সহ অর্থাৎ ১,২ , ৩ ইত্যাদি বক্স আকারে দেখতে পাবেন(অনেকটা power point এর মত) তারপর সেই বক্স থেকে দৃষ্টি একটু উপরের দিকে তুললেই দেখবেন options আর এই options ক্লিক করে Insert papes এ ক্লিক করুন এবং যে ফাইলটি যোগ করতে চান তা select করুন । Insert papes এর একটি বক্স আসবে; তাতে Location: after/ before(নতুন ফাইলটি কোথায় যোগ হবে তা select করুন, কত পৃষ্টা যোগ করবেন তা উল্লেখ করা যাবে।এমনকি এই options ক্লিক করে page replace/delete/rotate/crop সহ নানা কিছু করার সুযোগও রয়েছে।অবশেষে আপনাকে Save icon এ ক্লিক করে বের হতে হবে।এবার পরখ করে দেখুন সবঠিক আছে কিনা? মূল লেখাটি নিচের লিংকেও পাবেন:-
    http://www.esogori.forum5.com

    আমরা অনেকেই জানিনা আমাদের ব্যবহার কৃত কম্পিউটারে কি কি হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যার আছে ।উনডোজ কি আপডেট আছে না কি কোন আপডেট মিস্ হয়েছে কিংবা কতটুকু রেম সিস্টেমে সেটিং করা যাবে বা সিস্টেম গরম হলো নাতো ?নেটের গতি কত? এ রকম আনেক প্রশ্নের জবাব দিতে পারে Siw system information সফটওয়্যারটি ,মাত্র ১.৬৯ এম,বি ।


    নিছের লিংক থেকে সরাসরি ডাউনলোড করুন।

    http://www.download3k.com/DownloadLink1-SIW.html

    অথবা

    http://www.download3k.com/DownloadLink3-SIW.html

    আমার লেখা তাদের জন্য যারা নিজেদের প্রযুক্তি বিষয়ক জ্ঞান ধারিয়ে নিতে চান, যারা নিজেদের প্রযুক্তি বিষয়ক জ্ঞান সমৃদ্ধ করতে চান। আর এজন্য আপনাকে যেতে হবে http://www.labrats.tv/ এ। এখানে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন ভিডিও সাপ্তাহিক ভাবে প্রকাশ করা হয়, যা বিনামুল্যে বিভিন্ন ফরমেট যেমন- MOV, WMV, DIVX, এ
    ডাউনলোড করা যায়। এছাড়াও ভিডিও গুলোর শুধু মাত্র আওয়াজ MP3 ফরমেটে ডাউনলোড করার সুবিধা। পাশাপাশি খুবই প্রয়োজনীয় সংযোজন হিসাবে রয়েছে

    প্রত্যেকটি ভিডিও সংশ্লিষ্ট Note যা ভিডিও গুলো বুঝতে সহায়তা করে। অতএব দেরী না করে জটপট ঢুঁ মারুন http://www.labrats.tv/। সামান্য একটু হতাশার কথাশুনিয়ে শেষ করতে চাই যা হল অতি আবশ্যিক ভাবে ভিডিও গুলোর ভাষা ইংরেজি। মন্তব্য জানাতে ভুলবেননা।

    বিভিন্ন কারণে কম্পিউটারের ফাইল নষ্ট বা হারাতে পারে। ভুলক্রমে মুছে যাওয়া, হার্ডডিক্স ক্রাশ করা বা ভাইরাস সংক্রান্ত কারণে কম্পিউটার থেকে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল মুছে গেলে বেশ বিপদেই পরতে হয়। কিন্তু আপনি যদি সময়মত ফাইলগুলো সিডি/ডিভিডিতে, নেটওয়ার্ক কম্পিউটারে বা অনলাইনে ব্যাপআপ করে রাখেন তাহলে সুবিধাই হয়। আর এ ব্যাপকআপ রাখার কাজটি যদি সয়ংক্রিয়ভাবে কোন সফটওয়্যার করে দেয় তাহলে কেমন হয়! মাত্র ৪.০৬ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার কমোডো ব্যাপআপ সফটওয়্যারটি দ্বারা আপনি এই সুবিধা পেতে পারেন। সফটওয়্যারটি http://backup.comodo.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।
    এবার সফটওয়্যাটি চালু করে backup মেনু থেকে New Backup এ গিয়ে Backup Mode নির্বাচন করে Source, Destination, Schedule ঠিক করুন এবং সেভ করুন। এভাবে একাধিক ব্যকআপ তৈরী করা যাবে। এবার দেখুন সিডিউলমত আপনার গন্তব্য ফোল্ডারে নির্বাচন করা ফোল্ডারের তথ্য যাচ্ছে কি না। এভাবে আপনি লোকাল ডিক্স, নেটওয়ার্ক ড্রাইভ/ফোল্ডার, এফটিপি বা সিডি/ডিভিডিতে ফাইল ব্যাকআপ করতে পারবেন। এছাড়াও ফাইলগুলোকে কমেপ্রস করে ব্যাকআপ করা যাবে।

    আমাদের দেশে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তথ্য সংরক্ষণের পদ্ধতি এখনও সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠে নাই। আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান, এনজিও বা ব্যাক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের কাছে অনেক তথ্য যেমন দলিল পত্র, পান্ডুলিপি, ছবি, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি রয়েছে, যা দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ধরণের গবেষণা পত্র, গবেষণা উপাদান, প্রকাশনা / প্রকাশিত পুস্তিকা রয়েছে যা তাদের নিজেদেরসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজন হয়। অনেক সময়েই এগুলো সংগ্রহ করতে ছাত্র-ছাত্রীদের হিমশিম খেতে হয়। প্রয়োজনের সময় অনেক তথ্য পাওয়া যায় না। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার ফলাফল অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ বিভিন্ন পেশাজীবি মানুষের প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্রে আরও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এধরনের সমস্যা কাটিয়ে উঠার জন্য প্রয়োজন স্বল্প ব্যয়ে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। আর এরকমই একটি আধুনিক সংরক্ষণ পদ্ধতি হচ্ছে ডিস্পেস সফটওয়্যার। ডিস্পেস একটি সফটওয়্যার যেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বা যেকোন প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় রিপোর্ট, দলিল, অডিও/ভিডিও ফাইল ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা যায় এবং ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে পৃথিবীর যে কোন জায়গা থেকেই ব্যবহার করা যায়।
    ডিস্পেস কি?

    ডিস্পেস একটি উন্মুক্ত সফটওয়্যার প্যাকেজ। এটি অনেক ধরনের তথ্য ডিজিটাল আকারে সংরক্ষন করতে পারে। Institutional Repository বা প্রাতিষ্ঠানিক তথ্য ভান্ডার হিসাবেও এটি পরিচিত। ডিস্পেস যে কোন ধরনের তথ্য সংরক্ষন করতে পারে যেমন: অডিও, ভিডিও বা যে কোন ধরনের টেক্রট, পিডিএফ। ডিস্পেস এর মধ্যে ধারণ করা সব তথ্য খুব সহজেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিতে পারে। এটি খুব সহজেই তথ্যের সূচি তৈরী করে যাতে ব্যবহারকারী গণ সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পেতে পারে। এতে ডিজিটাল তথ্য অনেক দিনের জন্য সংরক্ষণ করা যায়। ডিস্পেস গবেষণা পত্র, প্রকাশনা ইত্যাদিকে অত্যন্ত সুদৃশ্য ও সুশৃঙখল ভাবে সংরক্ষণ করে যাতে আরও সহজে সুন্দর ভাবে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যায়।

    ২০০২ সালে যুক্তরাষ্টের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) এবং হিউলেড-প্যাকারড (এইচ-পি) এর যৌথ উদ্যোগে ডিস্পেস তৈরী হয়। বর্তমানে সারা বিশ্বের ২৪০ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানে এটি ব্যবহার হচ্ছে। ডিস্পেসে যে কোন ধরণের তথ্য যেমন: গবেষণা পত্র, ত্রিমাত্রিক ডিজিটাল ছবি, চলচ্চিত্র, ভিডিও, গবেষণা উপাদান, প্রকাশিত পুস্তিকা প্রভৃতি সংরক্ষণ করা যায়।

    ডিস্পেস একটি উন্মুক্ত সফটওয়্যার হওয়ায় এটি যে কেউ যে কোন প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করতে পারে এবং নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন/পরিমার্জন করতে পারে।
    ডিস্পেসে কিভাবে তথ্য সংরক্ষন করা হয়?

    ডিস্পেস ব্যবহার খুব সহজ। আপনি আপনার ওয়েব ব্রাউজার যেমন: ইন্টারনেট এক্রপ্লোরার বা মজিলা অথবা ফায়ার ফক্র ব্যবহার করে এতে আপনি তথ্য রাখতে বা ব্যবহার করতে পারবেন। তথ্য রাখার জন্য কি ধরনের তথ্য, তথ্যর নাম, তথ্যর ভূমিকা, প্রকাশিত তথ্য ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। যা মেটাডাটা নামে পরিচিত।
    ডিস্পেস ব্যবহারের সুবিধা কি?

    সবচেয়ে বড় সুবিধা এটি পুরোপুরি ফ্রী এবং আপনার ইচ্ছামত এটিকে ব্যবহার করতে পারবেন।। এটি ব্যবহার করতে কিছু প্রযুক্তিগত জ্ঞান, আর একটি সার্ভার কম্পিউটার, ডোমেইন নেইম সহ আইপি এড্রেস দরকার হয়। যদি কেউ নিজেরাই সার্ভার সেটাপ করতে চান তাহলে সার্ভার কম্পিউটারসহ আইপি এড্রেস লাগবে অথবা অন্য যেকোন ওয়েব সার্ভার কিনে আপনার ডিস্পেস সংস্হাপন (ইনষ্টল) করতে পারেন। ডিস্পেসের মাধ্যমে যে কোন প্রতিষ্ঠান তাদের সংরক্ষনকৃত ডিজিটাল তথ্য আগের চেয়ে অনেক সহজে ব্যবহার করতে পারবে। এর সার্চ ইঞ্জিন খুবই উন্নত। বিভিন্ন ভাবে সার্চ করার সুবিধা রয়েছে। ডিস্পেস যেহেতু ইন্টারনেট ভিত্তিক একটি উন্মুক্ত সফটওয়্যার, ফলে পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানের সাথে তথ্য আদান-প্রদান ও ব্যবহার করা যায়। ডিস্পেস এর আরও কিছু সুবিধা রয়েছে যেমন:

    ১. গবেষণা ফলাফল বিশ্বব্যাপী খুব দ্রূত ছড়িয়ে দেয়া যায়।

    ২. পাঠ্যসূচী, শিক্ষা উপকরণ, শিক্ষকের বক্তৃতা ইত্যাদি এতে সংরক্ষণ করা যায় ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার জন্য।

    ৩. সংরক্ষণকৃত তথ্য নিজস্ব ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটেও দেয়া যায়।

    ৪. ছাত্র-ছাত্রীদের গবেষণা পত্র বা প্রজেক্ট রাখা যায়।

    ৫. নিজস্ব ব্যক্তিগত প্রকাশনা বা প্রকাশিত গ্রন্হ এতে সংরক্ষণ করা যায়।

    ৬. প্রকাশনা বা প্রকাশিত গ্রন্হের পাশাপাশি ছবি, চলচ্চিত্র, ভিডিও ইত্যাদিও এতে রাখা যাবে।


    ডিস্পেস কারা ব্যবহার করতে পারবে?

    ডিস্পেস যেহেতু একটি উন্মুক্ত সফটওয়্যার ফলে যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারী-আধা সরকারী বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান, গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান এমনকি ব্যক্তিগত পর্যায়ে ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষেনের জন্য ডিস্পেস ব্যবহার করা যাবে।


    ডিস্পেস কিভাবে ইনষ্টল করতে হবে?

    ডিস্পেস ইনষ্টল করা খুব জটিল কাজ নয়। তবে এর জন্য কিছু প্রযুক্তিগত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। ডিস্পেস এর ওয়েব সাইট থেকে ডিস্পেস সফটওয়্যার এবং ইনষ্টলেশন পদ্ধতিটি ডাওনলোড করে নিলে এটি ইনষ্টল করতে পারবেন। ডিস্পেস ইনষ্টল করার পূর্বে যে যে সফটওয়্যার লাগবে তা হলো:

    Apache -Ant

    java

    Jakarta-tomcat web server

    Postgresql

    Java- Postgresql-jdbc driver.

    এবং অবশেষে ডিস্পেস (Dspace) সফটওয়্যার

    আরও বিস্তারিত জানতে ডিস্পেস ওয়েব সাইট (www.dspace.org ) ভিজিট করা যেতে পারে।

    ফটোশপ এখন অনলাইনে

    জনপ্রিয় ছবি সম্পাদনার সফটওয়্যার এডোবি ফটোশপ এর অনলাইন সংস্করণ ফটোশপ এক্সপ্রেস অবমুক্ত করেছে। ফলে বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন করে অনলাইনে ছবি সম্পাদনা করা যাবে। এখানে ২ গিগাবাইট পর্যন্ত ছবি আপলোড করে কাজ করা যাবে। ফটো আপলোডের পাশাপাশি সোসাল নেটওয়ার্ক ফেসবুক থেকে ছবি ইম্পোর্ট করে ব্যবহার করা যাবে। অনলাইন সংস্করণে মোট ১৭টি মূল ফাংশন রয়েছে। তবে অনলাইনে ছবি সম্পাদনা করা প্রথম শুরু করে কোরেল। ২০০০ সালে ফটোপেইন্ট নামে তারা অনলাইনে ছবি সম্পাদনা করার সুযোগ দেয়। অনেক দেরিতে হলেও ফটোশপ অনলাইনে আসলো। ফটোশপ এক্সপ্রেসের বিনা সংস্করণ ব্যবহারের জন্য www.photoshop.com/express ঠিকানাতে লগইন করুন।

    এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি প্রোগ্রামিং ভাষা'র নাম বলতে বললে সবার আগে আসবে জাভা'র নাম। জাভা Platform Independent বলে সফটওয়্যার/ওয়েবসাইট বানায় এমন কম্পানিগুলোতে জাভা জানা লোকের চাহিদা ব্যাপক। বিশ্বব্যাপী জাভা'র এই চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখেই বিশ্বের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই তাদের CS, CSE, CSSE, SE এই ধরনের চার বছর ব্যাপী অনার্স কারিকুলামে স্বতন্ত্র কোর্স হিসেবে জাভাকেও স্থান দিয়েছে। নর্থ আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই ক্ষেত্রে আরেকটু বেশি এগিয়ে যে কাজটি করছে সেটি হলো, Introduction to Programming বা প্রোগ্রামিং ভাষার পরিচিতিমূলক কোর্স হিসেবে প্রথমেই জাভা পড়াচ্ছে। গোলটা বেধেছে এখানেই। সম্প্রতি নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের দু'জন অধ্যাপক ড. রবার্ট এবং ড. এডমান্ড, ‘প্রথম প্রোগ্রামিং ভাষা' হিসেবে জাভা পড়ানোর ব্যাপার ঘোর আপত্তি তুলেছেন।.....

    তাদের বক্তব্য এতে ছাত্রদের প্রোগ্রামিং দক্ষতা হ্রাস পাচ্ছে। কিন্তু কিভাবে? তাদের ভাষায়, জাভার রয়েছে বিশাল লাইব্রেরী। যেটা ব্যাবহার করে প্রোগ্রামিং ভাষা'র বেসিক না বুঝেই অনেকে অনেক প্রোগ্রাম বানিয়ে ফেলতে পারে। এটা অনেকটা বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের (সবাই না) এ্যাসাইনমেন্ট প্রস্তুত করার মতো। উইকিপিডিয়ায় যাও; কপি করো; ওয়ার্ডে পেস্ট করো; প্রিন্ট করো। হয়ে গেলো এ্যাসাইনমেন্ট!



    নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐ দুজন অধ্যাপক সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ এনেছেন এব্যাপারে। সেগুলো হলো:

    1. প্রোগ্রামিং ভাষা হিসেবে প্রথমেই জাভা শেখানো হলে, শিক্ষার্থীরা এতোটাই গ্রাফিক্স নির্ভর হয়ে পড়ে যে পরবর্তীতে সি নিয়ে কাজ করতে গেলে তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনা। তাদের বক্তব্য হলো প্রথমে সি শিখিয়ে তারপর সি প্লাস প্লাস বা জাভা শেখানো হলে শিক্ষার্থীরা প্রোগ্রামিং ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে এবং তাদের শিক্ষাটা পরিপক্ক হয়। যেমন OOP কোন্ অর্থে data encapsulation করে? তারপর, সোর্স কোড কি? একটা প্রোগ্রাম কম্পিউটারের মুল হার্ডওয়্যারের সাথে কিভাবে কাজ করে? ইত্যাদি ইত্যাদি...
    2. সি ভাষার অন্যতম শক্তি হলো এতে ‘পয়েন্টারের' ব্যবহার। প্রথমেই শিক্ষার্থীদের জাভা শেখানো হলে পরবর্তীতে তাদের ‘পয়েন্টার' সম্পর্কিত ধারণা অর্জন করতে বেশ বেগ পেতে হয়। তাছাড়া, পয়েন্টার কিভাবে memory management এ সহায়তা করে বা পয়েন্টার ব্যবহার করে কিভাবে মেমোরির অযথা ব্যবহার পরিহার করা যায় এ সম্পর্কিত ধারণাগুলো তাদের কাছে অস্পষ্ট থেকে যায়। যা পরবর্তীতে সফটওয়্যার বানানোর ক্ষেত্রে অনেকসময়ই নিরাপত্তার ইস্যু হয়েও দেখা দেয়।
    3. সি ভাষায় প্রোগ্রামিং লেখা হলে সেই কোডকে আবার কম্পাইলার দিয়ে আলাদা ভাবে মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজে পরিবর্তিত করতে হয়। এই কাজটা করার ফলে এবং মেশিন ল্যাঙুয়েজে পরিবর্তিত ফাইল দেখলে পরে শিক্ষার্থীদের মানসপটে প্রোগ্রামিং'র পুরো ঘটনাটা পরিষ্কার হয়। যদিও জাভাতেও এই কাজটি একটু ভিন্ন উপায়ে করতে হয় কিন্তু জাভার IDE গুলো এতো উন্নত যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মতো একই উইন্ডোতে বসে বিভিন্ন ধরনের ক্লাস ব্যাবহার করে শুধুমাত্র ‘RUN' বাটন টিপলেই প্রোগ্রামের আউটপুট দেখা যায়। তাও আবার ঐ উইন্ডোতেই (অধিকাংশ ক্ষেত্রে)। সি'র ক্ষেত্রে এই রকম উন্নত IDE নেই বললেই চলে। কারন সি-তে তেমন উন্নত গ্রাফিক্সই নেই।
    4. সি হলো লো-লেভেল (অর্থাৎ মুল হার্ডওয়ারের সাথে অপেক্ষাকৃত নিবিড়ভাবে সংযুক্ত) ল্যাঙ্গুয়েজ। এই ভাষা শেখানো হলে শিক্ষার্থীরা স্ট্রাকচারড প্রোগ্রামিং ভাষা মুলত কি এবং OOP'র সাথে এর মুল পার্থক্য কোথায় কোথায়, এটা সহজে বুঝতে পারে।

    যাহোক, ঐ দু'জন অধ্যাপকই এই মত ব্যক্ত করেছেন যে, প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কিত ‘মুল' ধারণা পরিষ্কার থাকলে একজন প্রোগ্রামার যে কোন প্রোগ্রামিং ভাষাই ব্যবহার করতে সক্ষম। (এ সম্পর্কিত, স্ক্রাকচারড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের প্রাথমিক যুগের, একটি স্লোগান চালু আছে: ‘Real programmers can write Fortran in any language.') শুধু তাকে ঐ ভাষার ভিন্ন syntax সম্পর্কে জেনে নিলেই হবে। ওনারা এও উল্লেখ করেছেন যে ইদানীং সফটওয়্যার কম্পানীগুলো মানসম্পন্ন প্রোগ্রামার পাচ্ছেনা বলে তাঁদেরকে জানিয়েছেন। তাছাড়া তাঁরা মনে করেন তাঁরা প্রোগ্রামিং ভাষা শিখেছেন মুলত অনেকটা শখের বশে। এই তাড়না তাঁরা পেয়েছেন শুধু এই কারনে যে প্রোগ্রামিং ভাষায় গাণিতিক সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়াগুলোকে তাঁরা এক ধরনের মেধার চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলেন। তাঁরা বলেন, "প্রোগ্রামিং শেখা কঠিন এবং পরিশ্রমের এটা যারা ভাবে তাদের কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়া উচিত নয়। বরং যারা গাণিতিক সমাধানের ভতেরর সৌন্দর্য দ্বারা তাড়িত হয় তাদেরই এই বিষয় পড়া উচিত। ধরুন একজন ছাত্র একটি প্রোগ্রাম লিখল যার ফলাফর আসার কথা ৫৩ কিন্তু আসলো ৮৫। এখন সেই ছাত্রের মধ্যে যদি সত্যিকার অর্থেই কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্পিরিট থাকে তাহলে সে এর কারন খুঁজে বের করে তার সমাধান করবে।"



    তবে, মজার ব্যাপার হলো, এই দু'জন অধ্যাপকের মতামতের সাথে অধিকাংশ পেশাদার প্রোগ্রামার দ্বিমত পোষণ করেছেন। তাদের কথা হলো তারা জাভা ব্যবহার করে স্বল্প সময়ে প্র্রোগ্রাম তৈরী করতে পারছেন এবং প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কিত হাবিজাবি না জেনেই তারা তা করতে পারছেন। তাহলে কেন শুধু শুধু ওগুলো শেখা? আবার অনেকে বলেছেন যদি সি শিখেই OOP শিখতে হয় তাহলে কি সবার আগে মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজই শেখানো উচিত না!



    এখানে একটি কথা উল্লেখ্য যে, অধিকাংশের মনেই কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সম্পর্কিত কিছু ভুল ধারনা আছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু কোনো ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট নয়। এর উদ্দেশ্যও training দেয়া নয় বরং education provide করা। মানুষকে শিক্ষিত করে তোলা। এজন্যই কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়তে গেলে কিন্তু অর্থনীতি, ব্যবসায় প্রশাসন এগুলো'র ওপরও কোর্স করা লাগে। তাছাড়া প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজই কম্পিউটার বিজ্ঞান নয়। বরং বলা যায়, ডেটা স্ট্রাকচার এবং এ্যালগরিদম কম্পিউটার বিজ্ঞানের মুল ভিত্তি।



    আমরা যদি প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে তাকাই তাহলে কিন্তু, ‘শিক্ষা আর প্রশিক্ষণ যে এক না, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মুল কাজ যে বাজার ভিত্তিক জ্ঞান চর্চা না' -এই ধারনার জোরালো প্রতিধ্বনি দেখতে পাই। প্রাচীন গ্রীক (প্লেটো কর্তৃক এথেন্সের অদুরে প্রতিষ্ঠিত 'একাদেমিয়া') শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রকৌশলের চেয়ে বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিষয় গুলোই কিন্তু প্রাধান্য পেতো বেশি।

    যাহোক, কিছু কিছু ব্লগার এই মন্তব্যও করেছেন যে ঐ দুজন অধ্যাপক আসলে নিজেরা Ada Core'র কর্ণধার; যে প্রতিষ্ঠান Ada প্রোগ্রামিং ভাষায় defense related সফটওয়্যার প্রস্তুত করে; যে কারনে ওনারা এ্যাডার ব্যবহারকারি বাড়ানোর জন্যই এতো তোড়জোড় করছেন! স্বার্থপরতার এই যুগে এতে আর বিস্ময়ের কি আছে! ]

    ছবি তোলা আজ অনেক সহজ কাজ। সবার হাতে হাতে ক্যামেরা। প্রায় মোবাইলেই ক্যামেরা বিল্টইন থাকছে। ডিজিটাল ক্যামেরার যুগে নেই ফিল্ম ডেভেলপের ঝামেলা। সে ছবি দিয়ে ওয়েব অ্যালবাম করতে পারেন। আবার অসম্ভব ভালো ফটো তুলে ফেলতে পারলে জিতে নিতে পারেন পুরস্কারও। এ রকম কয়েকটি সাইট নিয়ে আজকের আলোচনা।

    http://www.photoshare.org/
    ফটোশেয়ার হচ্ছে জন হপকিন্স বুমবার্গ স্কুল অফ পাবলিক হেলথের একটি সার্ভিস। এ সার্ভিসের মাধ্যমে তারা সারা বিশ্বে অলাভজনক সংগঠনগুলোকে সহায়তা করে আসছে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে। এখানে যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের ছবি জমা দিতে পারবেন। শুধু জমা নয়, প্রয়োজনে ডায়েরি, ক্যালেন্ডার, পোস্টার বা যে কোনো পাবলিকেশনে ব্যবহারের জন্য ছবি এখান থেকে সংগ্রহও করা যায়। এ কার্যক্রমটিকে জনপ্রিয় করার জন্য সংগঠনটি ২০০৩ সাল থেকে নিয়মিত প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে। ২০০৫ সালেই বাংলাদেশ থেকে পাঠানো ছবি শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করে। এ বছরও এ রকম একটি প্রতিযোগিতা হয়ে গেল। এ সাইটে সারা বছরই ছবি পাঠানো যায়। আর ছবি সাবমিট করা যায় একেবারে বিনামূল্যে।

    http://www.interaction.org/
    ইন্টারঅ্যাকশন হচ্ছে ইউএস বেসড বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি কোয়ালিশন। তারাও ফটোগ্রাফিকে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে। ২০০৪ সাল থেকে তারা ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা করে আসছে। অ্যামেচার এবং প্রফেশনাল যে কেউ এটিতে অংশ নিতে পারে। এ সাইটে যে পেজে আপনি ফটো সাবমিট করতে পারবেন তার ওয়েব অ্যাড্রেস হলো http://www.interaction.org/media/photo_form_2007.html

    http://picasaweb.google.com
    পিকাসা একটি জনপ্রিয় ফটো অর্গানাইজিং সফটওয়্যার। বর্তমানে পিকাসা গুগলের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। এ সফটওয়্যারটি গুগল বিনামূল্যে বিতরণ করে থাকে। পিকাসা এবং গুগল সমন্বিত প্রচেষ্টায় একটি ওয়েব সার্ভিস চালু করেছে, যার নাম পিকাসা ওয়েব অ্যালবাম। গুগল শুধু জি-মেইল ব্যবহারকারীদের এ সুবিধা দেয়। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি অ্যাকাউন্টের বিপরীতে আপনি পাবেন ১ গিগাবাইট স্পেস, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটির ৪,০০০ ছবি রাখা সম্ভব। পিকাসা সফটওয়্যার ব্যবহার করে অথবা ওয়েব অ্যালবাম থেকে সরাসরি ছবি আপলোড করা যায়। ছবিগুলো ভিন্ন অ্যালবাম তৈরি করে সাজিয়ে রাখা যায়। ও লিঙ্ক পাঠিয়ে অন্য যে কারো সঙ্গে ছবি শেয়ার করা যায়। আবার অপরের তৈরি অ্যালবামটি ডাউনলোড করেও নেয়া যায়। ছবিতে কমেন্ট দিতে পারবেন। তবে আপনি যে অ্যালবামগুলো পাবলিক করবেন, শুধু সেগুলো সবাই দেখতে পারবে। এসব কিছুই আপনি পাবেন বিনামূল্যে। অবশ্য অতিরিক্ত স্পেসের জন্য গুগলকে চার্জ দিতে হয়।

    http://www.flickr.com/
    ফ্লিকার একটি জনপ্রিয় সাইট। এটি ইয়াহু কম্পানির একটি শাখা প্রতিষ্ঠান। ইয়াহুতে যাদের অ্যাকাউন্ট আছে তারা সরাসরি এটি ব্যবহার করতে পারবেন। এতে প্রচুর ছবি আর্কাইভ করা আছে। ফ্লিকারের মাধ্যমে খুব সহজেই অ্যালবাম তৈরি করা যায়, বন্ধুদের সঙ্গে ছবি শেয়ার করা যায়। এখানে ছবি অর্গানাইজ করার জন্য বেশ কিছু অপশন আছে। পরিচিতজনদের সঙ্গে ছবির আদান-প্রদান করা যায়। বন্ধুর নতুন ছবি আপলোডের সঙ্গে সঙ্গেই আপনি জেনে যাবেন। আলাপ-আলোচনার জন্য কয়েকজনকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করা যায়। সেটি হতে পারে পাবলিক অথবা পুরোপুরি প্রাইভেট। ফ্লিকার প্রতি ক্যালেন্ডার মাসে ১০০ মেগাবাইট ছবি আপলোডের সুবিধা দেয়। তবে তাদের প্রো-অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হলে বছরে ২৫ ডলার দিতে হয়।

    http://www.bdshots.com
    এটি একটি বাংলাদেশি সাইট। এখানে বেশ কিছু অ্যালবামের মাধ্যমে ছবিগুলো সাজানো হয়েছে। আছে ই-কার্ড। এখান থেকে খুব সহজে পরিচিতজনদের বিভিন্ন দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে ই-কার্ড পাঠাতে পারবেন। প্রতিটি অ্যালবামের মধ্যে আবার সাব-অ্যালবামের মাধ্যমে ছবিগুলো বিন্যস্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশ অ্যালবামের ভেতরে যে বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে তা হলো প্রাকৃতিক দৃশ্য, বিল্ডিং ও স্থাপত্য শিল্প, ঐতিহাসিক নিদর্শন, ফুল-ফল, পাখি, ধর্মীয় স্থাপনা এবং আরো অনেক কিছু।
    আপনার নিজের ফটো অ্যালবাম তৈরি করতে পারবেন এখানে। সে জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। বন্ধুদের লিঙ্কটি পাঠিয়ে দিতে পারেন অথবা আপনার ছবিকে ই-কার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
    সাইটটির যা নেই তা হচ্ছে কোনো চুক্তিপত্র। ছবি জমা দেয়ার সময় বা নেয়ার সময় কোনো চুক্তি করতে হচ্ছে না। এর ফলে এ সাইটের যে আইনি সমস্যা সেটা হলো যে কেউ ইচ্ছা করলে এখান থেকে ছবি নিতে পারবেন; কিন্তু সে ছবিটি কোথাও ব্যবহার করতে হলে ন্যুনতম যে শর্তগুলো অনুসরণ করতে হয় তার উল্লেখ নেই।
    উল্লেখ্য, এ সাইটটি তৈরি হয়েছে একটি ওপেন সোর্স টুল ব্যবহার করে। আপনারা যারা ফটো গ্যালারির একটি সাইট তৈরি করতে চান তারা এটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ডাউনলোড করার ওয়েব ঠিকানা http://gallery.sourceforge.net

    ঘরে বসেই উপার্জন অমিত সম্ভাবনাময় তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে বাংলাদেশের প্রবেশ বেশিদিনের না হলেও তারুণ্যময় যুব সমাজ নিজেদের মেধা এবং পরিশ্রমের যথাযথ মূল্যায়নের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই নিজেদের পরিণত করেছে যোগ্য ব্যক্তিরূপে। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে কর্মক্ষেত্রে পদের বিপরীতে চাকরি প্রার্থীর সংখ্যা বেশি থাকায় সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও অনেকের পক্ষেই পছন্দনীয় চাকরি লাভ করা অনেকক্ষেত্রেই সম্ভব হয়ে উঠে না। কিন্তু অনলাইন ভিত্তিক কাজের মাধ্যমে সুযোগ রয়েছে ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থ লাভ করার। তারুণ্যময় যুব সমাজের অনেকেই বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সমূহ করার মাধ্যমে অর্থ আয় করে চলেছে। তথ্যপ্রযুক্তির সুফল ব্যবহারের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠনের নানাবিধ দিকসমূহ তুলে ধরা হয়েছে আমাদের এবারের প্রতিবেদনে। লিখেছেন- ইশতিয়াক মাহমুদ


    উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রয়োজনের তুলনায় দক্ষ জনগোষ্ঠির স্বল্পতার কারণে তারা তাদের প্রয়োজনীয় কাজ সমূহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে স্বল্প খরচে করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বের অনেক দেশই অন্য দেশের কাজ সমূহ অনলাইনের মাধ্যমে করে থাকে। মূলত উচ্চ পারিশ্রমীকের কারণে উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাজ সমূহ স্বল্প আয়ের দেশ সমূহ হতে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে আউটসোর্সিং ভিত্তিক বিভিন্ন কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি এই খাতে বিপুল সংখ্যক তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইতোপূর্বে বাংলাদেশে বিগত বছরগুলোতে আউটসোর্সিং ভিত্তিক কাজ সমূহ মূলত প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করা হয়ে থাকলেও ইন্টারনেটের বদৌলতে সুযোগ বর্তমানে তৈরি হয়েছে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনলাইন ভিত্তিক কাজ সমূহ করার মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠনের। এই পেশার সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে স্বাধীনভাবে কাজ করার পাশাপাশি রয়েছে তুলনামূলকভাবে ভাল পারিশ্রমিক। অনেকের মধ্যেই ধারণা রয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অর্থ আয় করতে হলে তাকে কম্পিউটার সায়েন্সে ইঞ্জিনিয়ার অথবা স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করতে হবে। কিন্তু অনলাইনে এমনও অনেক কাজের সুযোগ রয়েছে যাতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের কাজ করার মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠনের জন্য প্রয়োজন কম্পিউটার এবং দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ। আর এক্ষেত্রে বাংলাদেশে প্রধান সম্পদ হচ্ছে স্বল্প মূল্যের দক্ষ তরুণ সমাজ। আমাদের দেশে সাম্প্রতিক সময়ে অনলাইন ভিত্তিক কাজ সমূহ ইন্টারনেটে করার মাধ্যমে যেসকল কাজ সমূহ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তার মধ্যে রয়েছে আউটসোর্সিং, ডাটা এন্ট্রি, অনলাইন সার্ভে, পিপিসি, পিটিএস, পিটিসি, এফিলিয়েটসসহ ওয়েব পেইজ ভিত্তিক বিভিন্ন কাজসমূহ।


    আউটসোর্সিং
    উন্নত বিশ্বের কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজ সমূহ যখন অনলাইনের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তির মাধ্যমে করানো হয়ে থাকে তাকেই মূলত আউটসোর্সিং হিসেবে অভিহীত করা হয়ে থাকে। তুলনামূলকভাবে পারিশ্রমীকের মূল্য কম থাকার কারণে উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশের ন্যায় বাংলাদেশ এক্ষেত্রে আউটসোর্সিং শিল্পে দ্রুত উন্নতি করে চলেছে। শুধু প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নয় ব্যক্তিগত ভাবেই আউটসোর্সিং কাজ হয়ে থাকে। মূলত ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েব সাইটে আউটসোর্সিংয়ের কাজসমূহ প্রদান করা হয়ে থাকে। জনপ্রিয় আউটসোর্সিং ভিত্তিক সাইট (www.rentacoder.com)-এর মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায়। এই ওয়েব সাইটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের কাজ সমূহ প্রদানের লক্ষ্যে তথ্য প্রদান করে থাকে। প্রাথমিক ভাবে এই সাইট হতে কাজ পেতে হলে সদস্য হতে হবে এবং যে মাধ্যমে নিজের যোগ্যতা রয়েছে সে তালিকা অনুযায়ী তাকে কাজের আবেদন করতে হবে। মূলত সর্বনিম্ন অর্থের বিনিময়ে যে ব্যক্তি কাজ করারা আগ্রহ প্রকাশ করে তাকেই আউটসোর্সিং কাজ প্রদান করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনার যদি সংশ্লিষ্ট কাজের যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা থাকে তবে আপনি প্রাতিষ্ঠানিক অথবা ঘরে বসেও কাজ করার মাধ্যমে অর্থ আয় করতে সক্ষম হবেন। আর এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে, পারিশ্রমীকের মূল্য নির্ধারিত হয় ডলারে টাকায় নয়। ফলে আয়ের পরিমাণও বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজের বিপরীতে প্রাপ্ত আয়ের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে নিঃসন্দেহে।

    Rent a Coder, Get a Freelancer, Odesk এর মতো Bid সাইটগুলোর মাধ্যমে বিদেশী কাজ করে, অল্পদিনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন। ঙফবংশ এ রয়েছে সারা বিশ্বের সকল প্রকার অনলাইনে করার সুযোগ।আপনি যে বিভাগে অভিজ্ঞ সেই বিভাগই আপনাকে বেছে নিতে হবে।


    ডাটা এন্ট্রি
    ডাটা এন্ট্রি শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান পূর্বের তুলনায় দিনদিন বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। সেই সাথে অনলাইনের মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রির কাজের পরিমাণ প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাওয়ায় কাজের সুযোগও তুলনামূলকভাবে বেশি। ডাটা এন্ট্রি শিল্পে মূলত অনলাইন এবং অফলাইন ভিত্তিক দুটি উপায়ে কাজের সুযোগ রয়েছে। অনলাইন ভিত্তিক কাজে আপনাকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরাসরি ডাটা সমূহ প্রদান করতে হবে এবং অফলাইনে প্রদানকৃত ডাটাসমূহ নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী সম্পাদন করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানভেদে এক হাজার ডাটার জন্য পারিশ্রমিক নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। ফলে মাস শেষে সম্মানজনক আয় করার সুযোগ রয়েছে এই শিল্পে।


    পে পার ক্লিক (পিপিসি)
    বাংলাদেশসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই জনপ্রিয় অনলাইন আয়ের মাধ্যম পিপিসি। বাংলাদেশে যা গুগল এ্যাডসেন্স নামে সর্বাধিক পরিচিত। এছাড়াও অনেকে Bidvertiser, Adbrite প্রভৃতি কোম্পানির বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে থাকে।কিন্তু সারা বিশ্বে গুগল এ্যাডসেন্স প্রোগামই সর্বাধিক জনপ্রিয়। চচঈ মূলত একটি জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন প্রচার মাধ্যম। একটি ছোট ওয়েব সাইটের মালিককে কেউই সাধারণত তার কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য অর্থ প্রদান করবে না। PPC কোম্পাণিগুলো বিজ্ঞাপন দাতা ও বিজ্ঞাপন প্রচারকারীর মিডিয়া হিসেবে কাজ করে। এর বিনিময়ে তারা বড় অংকের সার্ভিস চার্জ কেটে নেয়।কেউ যখন কোন PPC বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তখনই বিজ্ঞাপন প্রচারকারীর একাউন্টে টাকা জমা হয় ও বিজ্ঞাপন দাতার একাউন্ট থেকে টাকা কাটা যায়। সাধারণত ওয়েব সাইটের কীওয়ার্ড ভিত্তিক বিজ্ঞাপন প্রচার করার জন্য ক্লিক এর সংখ্যাও বেশী হয়। তবে কোন ওয়েব সাইট প্রচারকারী যদি নিজে ক্লিক করে, তার একাউন্ট PPC কোম্পানি বন্ধ করে দেয়। গুগল এ্যাডসেন্সে জয়েন করার জন্য www.google.com/adsense এ গিয়ে সাইনআপ করতে হবে।


    Affiliates
    অনলাইনে সর্বাধিক অর্থ আয়ের মাধ্যম Affiliate মার্কেটিং। সকল কোম্পানি তার পন্য বিক্রয় করতে চায়। অনলাইনে কোন পন্য বিক্রয় করে কমিশন আয়ের নামই Affiliates মার্কেটিং। অনেক কোম্পানি আছে যারা পন্যের মূল্যের চেয়ে অধিক অংকের কমিশন প্রদান করে। কেননা তারা ভাবে একটি কাষ্টমার শুধু একবারের জন্য কাষ্টমার না। Affiliate মার্কেটিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে www.cj.com । এ সাইটে সাইনআপ করলে অসংখ্য পণ্যের অনলাইন মার্কেটিং করার সুযোগ রয়েছে।


    অনলাইন সার্ভে
    বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পন্য কেমন চলবে, তার জন্য অনলাইন সার্ভে কাজ করায়। সেই পন্য সম্পর্কে অভিজ্ঞদের এ ব্যাপারে সাহায্য নেওয়া হয়।


    পিটিসি, পিটিএস, সার্ফ, বাক্স
    পেইড টু ক্লিক (পিটিসি), পেইড টু সাইন আপ (পিটিএস), সার্ফ, বাক্স ইত্যাদি সহজ কাজের মাধ্যমে যে কেউ অনলাইন থেকে আয় করতে পারে। ওয়েব সাইট ভিজিট করা, ওয়েব সাইটের মেম্বার হওয়ার জন্যই মূলত আপনাকে অর্থ প্রদান করবে। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে অর্থের পরিমান থাকে খুবই কম এবং অনেক ভুয়া কোম্পানি রয়েছে। তাই সতর্কতার সঙ্গে মেম্বার হতে হবে।


    কলসেন্টার
    সারা বিশ্বজুড়েই কলসেন্টার ভিত্তিক বিশাল ব্যবসা পরিচালিত হলেও এটি মূলত টেলিফোন কেন্দ্রিক পরিচালিত ব্যবসা যার মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত হতে টেলিফোনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সেবাসমূহ প্রদান করতে হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে উন্নত উচ্চ মূল্যে লোকবল নিয়োগ করতে হয়। তাই সে সকল প্রতিষ্ঠান দেশে উচ্চ বেতনে লোকবল এই ক্ষেত্রে নিয়োগ প্রদান না করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে অনুন্নত দেশসমূহে এই কাজের দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে তাদের অর্থের সাশ্রয় করে থাকে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানে যদি কোন ব্যক্তি ফোন করে তবে বাংলাদেশে অবস্থিত কলসেন্টারে কর্মরত ব্যক্তিরা টেলিফোনের মাধ্যমে যে সেবা প্রদান করবে এটিকে মূলত বলা হয়ে থাকে কলসার্ভিস। যুক্তরাষ্ট্রে এই কাজ করতে একজন ব্যক্তিকে পারিশ্রমিক বাবদ যে অর্থ প্রদান করতে হবে তার থেকে অনেক কম অর্থের বিনিময়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত দেশসমূহ হতে কাজ সম্পাদন করা সম্ভব। তাই বিশ্বজুড়েই দিন দিন বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে এই ব্যবসার পরিমাণ। কলসেন্টারকে কাজের ধরনের উপর ভিত্তি করে মূলত দু’ভাগে ভাগ করা যায়। 1. আন্তর্জাতিক কাজের উপর নির্ভরশীল কলসেন্টার 2. দেশের অভ্যন্তরীণ কাজের উপর নির্ভরশীল কলসেন্টার।

    বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ কাজের উপর প্রতিষ্ঠিত কলসেন্টার কার্যক্রম শুরু হলেও তা এখনও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে রয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে বিশ্বকে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে হাতের মুঠোয়। ইন্টারনেট ভিত্তিক কর্মকান্ড সম্পন্নের মাধ্যমে অবারিত হয়েছে অর্থ আয়ের সুবর্ণ সুযোগ। নিজ ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হতে পারে অনলাইন ভিত্তিক এই সকল অর্থ আয়ের বিষয় সমূহ। বর্তমানে সাধারণ কাজ সমূহ ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পন্ন করে মাসে ১০-৪০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। সেই সাথে নিজের মেধা এবং পরিশ্রমের সফল সমন্বয় সাধন করা সম্ভব হলে অনলাইন ভিত্তিক নিজের ক্যারিয়ারে উন্নতি সাধন করা যাবে নিঃসন্দেহে।

    বুট মেনুতে সেফ মুড যোগ করা

    একাধিক অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কম্পিউটার খোলার সময় বুট মেনুতে কোন অপারেটিং সিস্টেম চালু করবেন তা নির্ধারন করা যায়। আর আপনি যদি উক্ত অপারেটিং সিস্টেম (এক্সপির জন্য) সেফ মুডে খুলতে চান তাহলে F8 চেপে সেফ মুড নির্বাচন করে সেফ মুডে প্রবেশ করতে হয়। কিন্তু আপনি চাইলে বুট মেনুতে সেফ মুড যোগ করতে পারেন ফলে সহজেই উক্ত নির্দিষ্ট উইন্ডোজে সেফ মুডে প্রবেশ করতে পারবেন। এজন্য মাই কম্পিউটারে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এখন Advanced থেকে Start Up and Recovery এর Settings বাটনে ক্লিক করুন। এবার Edit বাটনে ক্লিক করলে boot.ini ফাইলটি নোটপ্যাডে খুলবে। এবার সবশেষে multi(0)disk(0)rdisk(0)partition(1)\WINDOWS=”Microsoft Windows XP Safe Mode” /safeboot:minimal /sos /bootlog লিখুন (যদি উইন্ডোজ সি ড্রাইভে হয়) এবং সেভ করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিলে দেখা যাবে বুট মেনুতে নতুন Microsoft Windows XP Safe Mode নামে নতুন অপারেটিং সিস্টেম দেখাচ্ছে। এবার এটিতে ক্লিক করলে সি ড্রাইভের উইন্ডোজটি সেভ মুডে খুলবে।

    Pdf file

    পিডিএফ নামে পরিচিত জনপ্রিয় ফাইল ফরম্যাট ‘পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট’ পড়তে অনেকগুলো সফটওয়্যার থাকলেও তৈরী করার জন্য তেমন ভাল সফটওয়্যার নেই। এডোবি এক্রোবেট থাকলেও এর যায়গা ৯৬ মেগাবাইটের মত। এছাড়াও ১.৩৫ মেগাবাইটের ডুপিডিএফ (www.dopdf.com) দিয়ে পিডিএফ তৈরী করা গেলেও বাংলা লেখা কোন ডকুমেন্ট পিডিএফ তৈরী করতে গেলে লেখার ফরম্যাট পরিবর্তন হয়ে যায় এমনকি কিছু কিছু বাংলা দেখা যায় না। তবে ইংরেজী ফন্টের ক্ষেত্রে তেমন সমস্যা হয় না। তবে আপনি যদি উইনপিডিএফ ব্যবহার করেন তাহলে এধরণের সমস্যায় পরতে হবে না। ৯.৪৫ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি www.winpdf.com সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে। ডুপিডিএফের মতই সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করলে WinPdf Writer নামে প্রিন্টার আসবে। এখন সহজেই যেকোন ডকুমেন্ট WinPdf Writer প্রিন্টারের সাহায্যে প্রিন্ট করলে পিডিএফ হিসাবে সেভ করার ডায়ালগ বক্স আসবে। ব্যাস নাম লিখে নির্দিষ্ট লোকশেনে সেভ করলেই হবে।

    আপনি উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারের টাইটেল পরিবর্তন করতে পারেন..

    এর জন্য:-

    ১. Start + Run + Regedit + press enter

    ২. তারপর এই ঠিকানায় যান “HKEY_USERS \ .DEFAULT \ Software \ Policies \ Microsoft \ WindowsMediaPlayer”

    ৩. TitleBar এর একটি স্ট্রিং ভ্যালু তৈরী করুন

    ৪. এরপর এর মধ্যে একটি ভ্যালু দিন যা আপনি টাইটেল বারে দেখতে চান।

    মাইক্রোসফ্ট বহুল প্রতিক্ষিত অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ভিসতা পেয়ে ব্যবহারকারী বেশ হতাশ হয়েছে তার প্রধান বড় কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত হার্ডওয়্যারের চাহিদা। গ্রাফ্রিক্স অন্যান্য সুবিধার দিক থেকে ভিসতা অবশ্যয় এক্সপি থেকে ভাল কিন্তু চাহিদাও তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশী। ফলে বেশীরভাগ এক্সপি ব্যবহারকারী ভিসতা ব্যবহার করতে পারছে না। তবে এক্সপি ব্যবহারকারীরা চাইলে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে পারে, অর্থাৎ এক্সপিকে ভিসতার মত করতে পারে vista inspirates সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে। সফটওয়্যারটি www.crystalxp.net ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করলে উইন্ডোজ এক্সপির ফাইল পরিবর্তন করবে। এর ফলে উইন্ডোজ ভিসতার অনেক ফিচারই পাওয়া যাবে এক্সপিতে। দেখতে অবিকল ভিসতার মত।

    অনেক সময় নির্দিষ্ট ফোল্ডারের বা ড্রাইভের অধিনে থাকা একাধিক ফাইল বা সাবফোল্ডারে তালিকা তৈরী করার প্রয়োজন হতে পারে। এগুলো যদি লিখে করতে হয় তাহলে বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাড়ায়। কিন্তু যে ডাইরেক্টরি প্রিন্টার এর সাহায্যে সহজেই যেকোন ফোল্ডারের বা ড্রাইভের অধিনে থাকা ফাইলগুলোর (সাব ফোল্ডারের) তালিকা তৈরী করতে পারেন।
    jdirprinter.jpg

    এজন্য সাইট www.convertjunction.com/download/jdirprint.zip থেকে ১৭৪ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। বহনযোগ্য এই সফটওয়্যারটি চালু করুন এবং General ট্যাবে অবস্থায় ! বাটনে ক্লিক করে নির্দিষ্ট ফোল্ডারের বা ড্রাইভের পাথ দেখিয়ে দিন। আপনি চাইলে ট্যাব থেকে ইচ্ছামত বিভিন্ন অপশন পরিবর্তন করতে পারেন। এবার Start বাটনে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি যে ফোল্ডারে DirPrint নামে একটি নোট প্যাডের ফাইল তৈরী হবে। সেটি খুলে দেখবেন সকল ফাইলগুলোর তালিকা রয়েছে